মালয়েশিয়ায় যথাযোগ্য মর্যাদায় সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত

মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে যথাযোগ্য মর্যাদায় ৫৪তম সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপন করেছে বাংলাদেশ হাইকমিশন। কুয়ালালামপুরের বুকিত কিয়ারা রিসোর্টে মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) অনুষ্ঠানের শুরুতে বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার জাতীয় সংগীত পরিবেশন করা হয়। এরপর সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে মালয়েশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান ভাইস অ্যাডমিরাল দাতো পাহলোয়ান টিএস শামসুদ্দীন বিন হাজি লুদিন ও তার সহধর্মিণী দাতিন নূর বালখিসাম বিনতি আবু বাকার উপস্থিত ছিলেন। বুধবার (২৬ নভেম্বর) সরকারি এক তথ্য বিবরণীতে এ খবর জানিয়ে বলা হয়, মালয়েশিয়া হাইকমিশনের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা কমোডর হাসান তারিক মণ্ডল শুভেচ্ছা বক্তব্যে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরেন এবং মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর মধ্যে বিরাজমান সুসম্পর্কের প্রতি মনোযোগ আকর্ষণ করেন। অনুষ্ঠানে মালয়েশিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মনজুরুল করিম খান চৌধুরী বাংলাদেশের সংগ্রাম ও স্বাধীনতার প্রেক্ষাপটে সশস্ত্র বাহিনীর গুরুত্ব তুলে ধরেন। হাইকমিশনার বলেন, পেশাগত দক্ষতার কারণে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী আজ বিশ্বের বুকে

মালয়েশিয়ায় যথাযোগ্য মর্যাদায় সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত

মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে যথাযোগ্য মর্যাদায় ৫৪তম সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপন করেছে বাংলাদেশ হাইকমিশন। কুয়ালালামপুরের বুকিত কিয়ারা রিসোর্টে মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) অনুষ্ঠানের শুরুতে বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার জাতীয় সংগীত পরিবেশন করা হয়। এরপর সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে মালয়েশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান ভাইস অ্যাডমিরাল দাতো পাহলোয়ান টিএস শামসুদ্দীন বিন হাজি লুদিন ও তার সহধর্মিণী দাতিন নূর বালখিসাম বিনতি আবু বাকার উপস্থিত ছিলেন।

বুধবার (২৬ নভেম্বর) সরকারি এক তথ্য বিবরণীতে এ খবর জানিয়ে বলা হয়, মালয়েশিয়া হাইকমিশনের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা কমোডর হাসান তারিক মণ্ডল শুভেচ্ছা বক্তব্যে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরেন এবং মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর মধ্যে বিরাজমান সুসম্পর্কের প্রতি মনোযোগ আকর্ষণ করেন।

অনুষ্ঠানে মালয়েশিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মনজুরুল করিম খান চৌধুরী বাংলাদেশের সংগ্রাম ও স্বাধীনতার প্রেক্ষাপটে সশস্ত্র বাহিনীর গুরুত্ব তুলে ধরেন।

হাইকমিশনার বলেন, পেশাগত দক্ষতার কারণে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী আজ বিশ্বের বুকে সমাদৃত ও জাতিসংঘ শান্তি মিশনে সর্বোচ্চ সংখ্যক শান্তিরক্ষী নিয়োগের গৌরব অর্জন করেছে, যা বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশের পতাকাকে সমুজ্জ্বল করেছে।

পরে হাইকমিশনার গেস্ট অব অনার এবং প্রতিরক্ষা উপদেষ্টাকে নিয়ে দিবসটি উপলক্ষে কেক কাটেন।

অনুষ্ঠানে ৪০টি দেশের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা, মালয়েশিয়া সশস্ত্র বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা, স্থানীয় বাংলাদেশি কমিউনিটির নেতা এবং হাইকমিশনের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।

এমইউ/এমকেআর/এমএস

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow