মিঠামইনে সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর

কিশোরগঞ্জের মিঠামইনে সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। সোমবার (১৭ নভেম্বর) রাত ১০টা থেকে সাড়ে ১১টার মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ড ঘোষণা করার পর উপজেলা বিএনপির উদ্যোগে একটি আনন্দ মিছিল বের করা হয়। মিছিলে দলীয় নেতাকর্মীরা যোগ দেন। মিছিলটি মিঠামইন বাজার থেকে কামালপুর গ্রামের দিকে অগ্রসর হলে ২০-২৫ জনের একটি দল সাবেক রাষ্ট্রপতির বাড়িতে গিয়ে হঠাৎ হামলা চালায়। তারা দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে ঘরের জানালা, চেয়ার, আসবাবপত্রসহ বিভিন্ন মালামাল ভাঙচুর করে। এসময় বাড়িটিতে আবদুল হামিদের কোনো স্বজন উপস্থিত না থাকায় হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। মিঠামইন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর কবির ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, বিএনপির একটি আনন্দ মিছিল শেষে হামলার এ ঘটনা ঘটে। হামলায় বসতঘরের কিছু আসবাবপত্র, দরজা-জানালা এবং কয়েকটি ছবি ভাঙচুর করা হয়। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।

মিঠামইনে সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর

কিশোরগঞ্জের মিঠামইনে সাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। সোমবার (১৭ নভেম্বর) রাত ১০টা থেকে সাড়ে ১১টার মধ্যে এ ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ড ঘোষণা করার পর উপজেলা বিএনপির উদ্যোগে একটি আনন্দ মিছিল বের করা হয়। মিছিলে দলীয় নেতাকর্মীরা যোগ দেন। মিছিলটি মিঠামইন বাজার থেকে কামালপুর গ্রামের দিকে অগ্রসর হলে ২০-২৫ জনের একটি দল সাবেক রাষ্ট্রপতির বাড়িতে গিয়ে হঠাৎ হামলা চালায়। তারা দরজা ভেঙে ভেতরে ঢুকে ঘরের জানালা, চেয়ার, আসবাবপত্রসহ বিভিন্ন মালামাল ভাঙচুর করে। এসময় বাড়িটিতে আবদুল হামিদের কোনো স্বজন উপস্থিত না থাকায় হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।

মিঠামইন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলমগীর কবির ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, বিএনপির একটি আনন্দ মিছিল শেষে হামলার এ ঘটনা ঘটে। হামলায় বসতঘরের কিছু আসবাবপত্র, দরজা-জানালা এবং কয়েকটি ছবি ভাঙচুর করা হয়। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। ঘটনাস্থলে পুলিশ ও সেনাবাহিনী মোতায়েন আছে।

কেআরএম/এমএমকে

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow