মিরসরাইয়ে দুই কৃষকের সাড়ে ৫০০ কেজি মুলা চুরি

চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলায় দুই কৃষকের সাড়ে ৫০০ কেজি মুলা চুরির ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (২৯ নভেম্বর) রাতে বিক্রির জন্য জমি থেকে তুলে আনা মুলা উপজেলার জোরারগঞ্জ ইউনিয়নের সোনাপাহাড় এলাকার নুরানি মসজিদের সামনে রাখা হলে এই ঘটনা ঘটে। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, জোরারগঞ্জ ইউনিয়নের আরশীনগর এলাকার কৃষক মো. জয়নাল ও লিটন ৩০ শতক জমিতে মুলা চাষ করেন। শনিবার (২৯) নভেম্বর বিকেলে তারা জমি থেকে ৯ টুকরি মুলা তুলে বিক্রির জন্য মহাসড়কের পাশে রাখেন, যাতে সকালে বাজারে নিয়ে বিক্রি করতে পারেন। তবে ভোর আনুমানিক ৪টার দিকে মুলাগুলো চোর নিয়ে যায় বলে ধারণা তাদের। ভুক্তভোগী কৃষক মো. জয়নাল বলেন, ধার-দেনা করে ১৮ শতক জমিতে মুলা চাষ করেছিলাম। শনিবার বিকেলে ক্ষেত থেকে ৫ টুকরি মুলা তুলি, যার ওজন প্রায় ৩৯০ কেজি। রোববার (৩০ নভেম্বর) সকালে বাজারে নিয়ে বিক্রির জন্য মুলার টুকরিগুলো মহাসড়কের পাশে নুরানি মসজিদ সামনে রাখি। ভোরে মসজিদের সামনে গিয়ে দেখি মুলা নেই। তিনি আরও বলেন, আমাদের একই গ্রামের লিটন ১২ শতক জমিতে মুলা চাষ করেছিল। তিনিও শনিবার বিকেলে ক্ষেত থেকে মুলা তুলে আমার সাথে মহাসড়কের পাশে রেখেছিলেন। তিনি প্রায় ১৬০ কেজি মুলা তুলেছি

মিরসরাইয়ে দুই কৃষকের সাড়ে ৫০০ কেজি মুলা চুরি

চট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলায় দুই কৃষকের সাড়ে ৫০০ কেজি মুলা চুরির ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (২৯ নভেম্বর) রাতে বিক্রির জন্য জমি থেকে তুলে আনা মুলা উপজেলার জোরারগঞ্জ ইউনিয়নের সোনাপাহাড় এলাকার নুরানি মসজিদের সামনে রাখা হলে এই ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, জোরারগঞ্জ ইউনিয়নের আরশীনগর এলাকার কৃষক মো. জয়নাল ও লিটন ৩০ শতক জমিতে মুলা চাষ করেন। শনিবার (২৯) নভেম্বর বিকেলে তারা জমি থেকে ৯ টুকরি মুলা তুলে বিক্রির জন্য মহাসড়কের পাশে রাখেন, যাতে সকালে বাজারে নিয়ে বিক্রি করতে পারেন। তবে ভোর আনুমানিক ৪টার দিকে মুলাগুলো চোর নিয়ে যায় বলে ধারণা তাদের।

ভুক্তভোগী কৃষক মো. জয়নাল বলেন, ধার-দেনা করে ১৮ শতক জমিতে মুলা চাষ করেছিলাম। শনিবার বিকেলে ক্ষেত থেকে ৫ টুকরি মুলা তুলি, যার ওজন প্রায় ৩৯০ কেজি। রোববার (৩০ নভেম্বর) সকালে বাজারে নিয়ে বিক্রির জন্য মুলার টুকরিগুলো মহাসড়কের পাশে নুরানি মসজিদ সামনে রাখি। ভোরে মসজিদের সামনে গিয়ে দেখি মুলা নেই।

তিনি আরও বলেন, আমাদের একই গ্রামের লিটন ১২ শতক জমিতে মুলা চাষ করেছিল। তিনিও শনিবার বিকেলে ক্ষেত থেকে মুলা তুলে আমার সাথে মহাসড়কের পাশে রেখেছিলেন। তিনি প্রায় ১৬০ কেজি মুলা তুলেছিলেন। প্রতি কেজি মুলা পাইকারি ৪০ টাকা করে ৫৫০ কেজির দাম আসে ২২ হাজার টাকা। এর আগেও অনেকে মহাসড়কের পাশে মুলা রেখেছেন, তবে এবারই প্রথম চুরির ঘটনা ঘটলো। আমরা নিঃস্ব হয়ে গেছি।

জোরারগঞ্জ থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এম আবদুল হালিম বলেন, মুলা চুরির বিষয়ে কেউ অভিযোগ করেননি। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এম মাঈন উদ্দিন/এসএএইচ

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow