মুখ খুললেন তানজিন তিশা
কলকাতার এক সিনেমায় চুক্তিবদ্ধ হয়ে অগ্রিম পারিশ্রমিক নেওয়ার পর প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে দেশের জনপ্রিয় অভিনেত্রী তানজিন তিশার বিরুদ্ধে। অভিযোগটি করেছেন সিনেমার প্রযোজক শরীফ খান। তবে এ বিষয়ে এবার মুখ খুলেছেন তানজিন তিশা।
গণমাধ্যমের এক সাক্ষাৎকারে এ অভিযোগটিকে ফালতু বলে অভিহিত করেছেন।
জানা যায়, এম এন রাজ পরিচালিত ‘ভালোবাসার মরশুম’ সিনেমায় চুক্তিবদ্ধ হন তানজিন তিশা। কিন্তু এই অভিনেত্রীর অসহযোগিতা ও বারবার মিথ্যা বলার কারণে বাধ্য হয়ে তাকে সিনেমা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। বাদ পড়ার পর তিশা অগ্রিম নেওয়া পারিশ্রমিকের অর্থ ফেরত দিচ্ছেন না বলে অভিযোগ প্রযোজকের।
এ বিষয়ে অভিনেত্রী এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘এই অভিযোগ ফালতু। আমাকে চুক্তির সময় এক তৃতীয়াংশ পেমেন্ট দেওয়া হয়েছিল। এই সিনেমার শুটিংয়ের জন্য ভিসা পাওয়ার অপেক্ষায় দেড়মাস কোনো কাজ করিনি। চুক্তিতে উল্লেখ আছে, শুটিং ক্যানসেল হলে এ অর্থ ফেরত যাবে না।’
প্রযোজকের অপেশাদার আচরণের ঘটনা উল্লেখ করে তিশা বলেন, ‘শরীফ খান নামে একজন আমার সঙ্গে মধ্যরাতে ফোন করে কথা বলতে চেয়েছে, এত রাতে আমি কেন কথা বলব? এটা তো পেশাদার আচরণ হতে পারে না। আমি অবশ্য দিনে যোগাযোগের চ
কলকাতার এক সিনেমায় চুক্তিবদ্ধ হয়ে অগ্রিম পারিশ্রমিক নেওয়ার পর প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে দেশের জনপ্রিয় অভিনেত্রী তানজিন তিশার বিরুদ্ধে। অভিযোগটি করেছেন সিনেমার প্রযোজক শরীফ খান। তবে এ বিষয়ে এবার মুখ খুলেছেন তানজিন তিশা।
গণমাধ্যমের এক সাক্ষাৎকারে এ অভিযোগটিকে ফালতু বলে অভিহিত করেছেন।
জানা যায়, এম এন রাজ পরিচালিত ‘ভালোবাসার মরশুম’ সিনেমায় চুক্তিবদ্ধ হন তানজিন তিশা। কিন্তু এই অভিনেত্রীর অসহযোগিতা ও বারবার মিথ্যা বলার কারণে বাধ্য হয়ে তাকে সিনেমা থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। বাদ পড়ার পর তিশা অগ্রিম নেওয়া পারিশ্রমিকের অর্থ ফেরত দিচ্ছেন না বলে অভিযোগ প্রযোজকের।
এ বিষয়ে অভিনেত্রী এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘এই অভিযোগ ফালতু। আমাকে চুক্তির সময় এক তৃতীয়াংশ পেমেন্ট দেওয়া হয়েছিল। এই সিনেমার শুটিংয়ের জন্য ভিসা পাওয়ার অপেক্ষায় দেড়মাস কোনো কাজ করিনি। চুক্তিতে উল্লেখ আছে, শুটিং ক্যানসেল হলে এ অর্থ ফেরত যাবে না।’
প্রযোজকের অপেশাদার আচরণের ঘটনা উল্লেখ করে তিশা বলেন, ‘শরীফ খান নামে একজন আমার সঙ্গে মধ্যরাতে ফোন করে কথা বলতে চেয়েছে, এত রাতে আমি কেন কথা বলব? এটা তো পেশাদার আচরণ হতে পারে না। আমি অবশ্য দিনে যোগাযোগের চেষ্টা করেছি। আর উনি তো এই সিনেমার প্রযোজকই নন। এর বেশি কিছু বলতে হলে আমার আইনজীবী বলবেন।’
পরে তিশার আইনজীবী জসীম উদ্দিন বলেন, ‘তানজিন তিশা চুক্তি অনুযায়ী তার দায়িত্ব সম্পূর্ণভাবে পালন করেছেন। তিনি শিডিউল প্রদান করেছেন এবং কাজের জন্য প্রস্তুত ছিলেন। কিন্তু ডিরেক্টর ভিসা এবং শুটিংয়ের প্রস্তুতি নিশ্চিত করতে ব্যর্থ হয়েছেন। ফলে চুক্তির সংশ্লিষ্ট ধারাসমূহ অনুযায়ী ডিরেক্টরের ডিফল্ট (অপরাধ) স্পষ্টভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়। তিশার পক্ষ থেকে কোনো ধরনের আর্টিস্ট ডিফল্ট ঘটেনি। বরং ভিসা বিলম্ব ও শিডিউল বাস্তবায়ন না হওয়ার কারণে তিশাই সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।’
এদিকে প্রযোজক দাবি করেছেন, প্রথমে ৩০ হাজার রুপি পরে তিশার বোনের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে বাংলাদেশি ৪ লাখ ১২ হাজার টাকা পাঠানো হয়। এরপর থেকেই গড়িমসি শুরু করেন তিশা।