মোবাইলে ইন্টারনেটের গতি বাড়াবেন যেভাবে
ইন্টারনেটে গতি পেতে চান সবাই, যে কারণে ফাইভজি হ্যান্ডসেট কিনতে পিছপা হন না অনেকেই। প্যাকেজে ডেটাও কেনেন বেশি টাকা দিয়ে। কিন্তু এরপরও ধীরগতির ইন্টারনেট স্পিডের অভিযোগ তোলেন অনেকে। অবশ্যই ধীরগতির ইন্টারনেট বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। কারণ ইন্টারনেটের গতি কম থাকলে ডকুমেন্টে কাজ, বিনোদন বা গেম কোনো কিছুই দ্রুত করা যায় না। কিছু কৌশল মেনে চললে স্লো ইন্টারনেট গতিকে দ্রুত করা যেতে পারে। ধীরগতির ইন্টারনেটের অন্যতম কারণ ভুল নেটওয়ার্ক মোড নির্বাচন করা। অবশ্যই দ্রুত ইন্টারনেট স্পিড পেতে সঠিক নেটওয়ার্ক মোড নির্বাচন করা জরুরি। স্মার্টফোনের সেটিংস থেকে ডিভাইস নেটওয়ার্ক অপশনে গিয়ে সিমকার্ড বেছে নিতে হবে। ফাইভজি নেটওয়ার্ক ব্যবহার করা সত্ত্বেও স্লো ইন্টারনেট স্পিড পেলে এখান থেকে এলটিই, ফাইভজি ও ফোরজি মোড বেছে নিতে হবে। ধীরগতির ইন্টারনেট স্পিডকে দ্রুতগতির করতে হলে আগেই ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপ বন্ধ করতে হবে। কারণ ছাড়াই কয়েকটি অ্যাপ ব্যাকগ্রাউন্ডে চলতে থাকলে ডিভাইসে ফোনের ইন্টারনেটের গতি ধীর হয়। কারণ, ব্যাকগ্রাউন্ডে চলতে থাকায় এসব অ্যাপ প্রচুর ইন্টারনেট ডেটা ব্যবহার করে। কয়েকটি কাজের মধ্যে আগে ফোনের রিসেন্ট
ইন্টারনেটে গতি পেতে চান সবাই, যে কারণে ফাইভজি হ্যান্ডসেট কিনতে পিছপা হন না অনেকেই। প্যাকেজে ডেটাও কেনেন বেশি টাকা দিয়ে। কিন্তু এরপরও ধীরগতির ইন্টারনেট স্পিডের অভিযোগ তোলেন অনেকে।
অবশ্যই ধীরগতির ইন্টারনেট বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। কারণ ইন্টারনেটের গতি কম থাকলে ডকুমেন্টে কাজ, বিনোদন বা গেম কোনো কিছুই দ্রুত করা যায় না। কিছু কৌশল মেনে চললে স্লো ইন্টারনেট গতিকে
দ্রুত করা যেতে পারে।
ধীরগতির ইন্টারনেটের অন্যতম কারণ ভুল নেটওয়ার্ক মোড নির্বাচন করা। অবশ্যই দ্রুত ইন্টারনেট স্পিড পেতে সঠিক নেটওয়ার্ক মোড নির্বাচন করা জরুরি।
স্মার্টফোনের সেটিংস থেকে ডিভাইস নেটওয়ার্ক অপশনে গিয়ে সিমকার্ড বেছে নিতে হবে।
ফাইভজি নেটওয়ার্ক ব্যবহার করা সত্ত্বেও স্লো ইন্টারনেট স্পিড পেলে এখান থেকে এলটিই, ফাইভজি ও ফোরজি মোড বেছে নিতে হবে। ধীরগতির ইন্টারনেট স্পিডকে দ্রুতগতির করতে হলে আগেই ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপ বন্ধ করতে হবে। কারণ ছাড়াই কয়েকটি অ্যাপ ব্যাকগ্রাউন্ডে চলতে থাকলে ডিভাইসে ফোনের ইন্টারনেটের গতি ধীর হয়। কারণ, ব্যাকগ্রাউন্ডে চলতে থাকায় এসব অ্যাপ প্রচুর ইন্টারনেট ডেটা ব্যবহার করে। কয়েকটি কাজের মধ্যে আগে ফোনের রিসেন্ট অ্যাপ মেন্যু থেকে অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ বন্ধ করে দিতে হবে। অব্যবহৃত সব অ্যাপ ডিভাইস থেকে ডিলিট করতে হবে। দ্রুত ইন্টারনেট স্পিড পেতে ফোনের লোকেশন পরিষেবা বন্ধ করে দিতে হবে।
এটি ফোনের ডেটা ও র্যামকে অতিরিক্ত ব্যস্ত করে। গুগল ম্যাপ ছাড়াও লোকেশন পরিষেবাভুক্ত অ্যাপ ফোনের বাড়তি ডেটা খরচ করে। ডিভাইসে লোকেশন অন থাকলে এসব
অ্যাপ না খুললেও তথ্য সংগ্রহের জন্য ডেটা ব্যবহার করে। তাই কন্ট্রোল প্যানেল বা সেটিংস থেকে লোকেশন অপশন বন্ধ রাখাই শ্রেয়।
What's Your Reaction?