যশোর সার্কিট হাউস থেকে ভুয়া অতিরিক্ত সচিব আটক

যশোরের সার্কিট হাউস থেকে আব্দুস সালাম নামে এক ভুয়া অতিরিক্ত সচিবকে আটক করা হয়েছে। তিনি যশোরের মণিরামপুরের হেলাঞ্চি গ্রামের এলাহী বকশি গাজীর ছেলে। বুধবার দুপুর ২টায় সার্কিট হাউজ কর্তৃপক্ষ তাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে। অভিযোগ রয়েছে, তিনি নিজেকে বিভিন্ন সময়ে সরকারি উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে ভিআইপি সুবিধা গ্রহণ করেছেন। এছাড়াও আব্দুস সালাম রংপুরের ডিসি হিসেবেও নিজেকে পরিচয় দিয়ে থাকেন। যশোর সার্কিট হাউস কর্তৃপক্ষ জানায়, বুধবার সকালে তিনি সার্কিট হাউসের মোবাইল ফোনে ফোন করে নিজেকে অতিরিক্ত সচিব পরিচয় দেন। একই সঙ্গে তিনি জানান, ঢাকা থেকে যশোরে আসছেন এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণসহ যশোর রেল স্টেশনে সরকারি গাড়ি পাঠানোর অনুরোধ করেন। এ অনুযায়ী সার্কিট হাউস কর্তৃপক্ষ গাড়িও পাঠায়। পরে তাকে নিয়ে আসা হয় সার্কিট হাউসে। পরবর্তীতে সার্কিট হাউস কর্তৃপক্ষ খোঁজ নিয়ে জানেন, তিনি মিথ্যা পরিচয় দিয়েছেন। এরপর তাকে আটকে রাখা হয়। এদিকে খবর পেয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে কর্মকর্তারা সেখানে যান। হাজির হন জেলা পরিষদের সিইও এস. এম. শাহীনসহ আরও কয়েকজন কর্মকর্তা। তারাও বিষয়টি যাচাই-বাছাই করেন। শেষ পর্যন্ত তিনি

যশোর সার্কিট হাউস থেকে ভুয়া অতিরিক্ত সচিব আটক

যশোরের সার্কিট হাউস থেকে আব্দুস সালাম নামে এক ভুয়া অতিরিক্ত সচিবকে আটক করা হয়েছে। তিনি যশোরের মণিরামপুরের হেলাঞ্চি গ্রামের এলাহী বকশি গাজীর ছেলে। বুধবার দুপুর ২টায় সার্কিট হাউজ কর্তৃপক্ষ তাকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করে।

অভিযোগ রয়েছে, তিনি নিজেকে বিভিন্ন সময়ে সরকারি উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে ভিআইপি সুবিধা গ্রহণ করেছেন। এছাড়াও আব্দুস সালাম রংপুরের ডিসি হিসেবেও নিজেকে পরিচয় দিয়ে থাকেন।

যশোর সার্কিট হাউস কর্তৃপক্ষ জানায়, বুধবার সকালে তিনি সার্কিট হাউসের মোবাইল ফোনে ফোন করে নিজেকে অতিরিক্ত সচিব পরিচয় দেন। একই সঙ্গে তিনি জানান, ঢাকা থেকে যশোরে আসছেন এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণসহ যশোর রেল স্টেশনে সরকারি গাড়ি পাঠানোর অনুরোধ করেন। এ অনুযায়ী সার্কিট হাউস কর্তৃপক্ষ গাড়িও পাঠায়। পরে তাকে নিয়ে আসা হয় সার্কিট হাউসে।

পরবর্তীতে সার্কিট হাউস কর্তৃপক্ষ খোঁজ নিয়ে জানেন, তিনি মিথ্যা পরিচয় দিয়েছেন। এরপর তাকে আটকে রাখা হয়। এদিকে খবর পেয়ে জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে কর্মকর্তারা সেখানে যান। হাজির হন জেলা পরিষদের সিইও এস. এম. শাহীনসহ আরও কয়েকজন কর্মকর্তা। তারাও বিষয়টি যাচাই-বাছাই করেন। শেষ পর্যন্ত তিনি প্রতারক বলে চিহ্নিত হন এবং পরে পুলিশে খবর দিয়ে তাকে থানায় হস্তান্তর করা হয়।

এ বিষয়ে যশোর কোতোয়ালি থানার অফিসার ইনচার্জ আবুল হাসনাত বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ওই ব্যক্তিকে হেফাজতে নিয়েছে। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হচ্ছে।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow