‘যেন-তেন নির্বাচন হলে বর্তমান প্রজন্ম সেটা গ্রহণ করবে না’

জনতা পার্টি বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান গোলাম সারোয়ার মিলন বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে ধারণ করেই জুলাই গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন করতে হবে এবং গণতন্ত্রবিরোধী সকল অপশক্তির বিরুদ্ধে আপসহীন অবস্থান নিতে হবে। গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হলে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের চর্চা ও বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে হবে। এটাই বর্তমান প্রজন্মের আকাঙ্ক্ষা। অতীতের মত যেন-তেন নির্বাচন হলে বর্তমান প্রজন্ম সেটা গ্রহণ করবে না।  সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বিজয় দিবস উপলক্ষে জনতা পার্টি বাংলাদেশের উদ্যোগে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের মূখ্য সমন্বয়ক গোলাম সারোয়ার মিলন। ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মো: আসাদুজ্জামান বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং জুলাই গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা একই সূত্রে গাঁথা—জনগণের মুক্তি, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও শোষণমুক্ত রাষ্ট্র গঠন।  তিনি বলেন, যেমনি মুক্তিযুদ্ধে রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে, তেমনি জুলাই গণঅভ্যুত্থান জনগণের ন্যায্য অধিকার পুনরুদ্ধারের সংগ্রামকে নতুন মাত্রা দি

‘যেন-তেন নির্বাচন হলে বর্তমান প্রজন্ম সেটা গ্রহণ করবে না’

জনতা পার্টি বাংলাদেশের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান গোলাম সারোয়ার মিলন বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শকে ধারণ করেই জুলাই গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন করতে হবে এবং গণতন্ত্রবিরোধী সকল অপশক্তির বিরুদ্ধে আপসহীন অবস্থান নিতে হবে। গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হলে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের চর্চা ও বৈষম্যহীন সমাজ প্রতিষ্ঠা করতে হবে। এটাই বর্তমান প্রজন্মের আকাঙ্ক্ষা। অতীতের মত যেন-তেন নির্বাচন হলে বর্তমান প্রজন্ম সেটা গ্রহণ করবে না। 

সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বিজয় দিবস উপলক্ষে জনতা পার্টি বাংলাদেশের উদ্যোগে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্টের মূখ্য সমন্বয়ক গোলাম সারোয়ার মিলন।

ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মো: আসাদুজ্জামান বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং জুলাই গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা একই সূত্রে গাঁথা—জনগণের মুক্তি, গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও শোষণমুক্ত রাষ্ট্র গঠন। 

তিনি বলেন, যেমনি মুক্তিযুদ্ধে রক্তের বিনিময়ে স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে, তেমনি জুলাই গণঅভ্যুত্থান জনগণের ন্যায্য অধিকার পুনরুদ্ধারের সংগ্রামকে নতুন মাত্রা দিয়েছে।

সভায় মুক্তিযুদ্ধের সকল শহীদ এবং জুলাই গণঅভ্যুত্থানে মৃত্যুবরণকারী সকলের রুহের মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। একই সঙ্গে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া এবং ওসমান হাদির দ্রুত সুস্থতা কামনা করে দোয়া করা হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন দলের উপদেষ্টা শাহ মোহাম্মদ আবু জাফর, ভাইস চেয়ারম্যান রফিকুল হক হাফিজ, এবিএম ওয়ালিউর রহমান খান, মোঃ আব্দুল্লাহ, এমএ ইউসুফ, যুগ্ম মহাসচিব এবিএম রফিকুল হক তালুকদার রাজা, শিউলি সুলতানা রুবি, ইকবাল কবীর, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক মোঃ সোলায়মান প্রমুখ।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow