রাতে ধূমপান নিয়ে স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ভোরে মিললো যুবকের মরদেহ

রাজধানীর সবুজবাগে রাতে ধূমপান নিয়ে স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া করা এক যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ পাওয়া গেছে ভোরে। পুলিশ মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) ভোর ৪টার দিকে দক্ষিণগাঁওয়ের ছয় নম্বর সড়কের একটি টিনশেড বাসা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে। পরে ময়নাতদন্তের জন্য তা সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল (ঢামেক) মর্গে পাঠানো হয়। নিহত যুবকের নাম মো. ইপু (২৫)। তিনি গাইবান্ধা সদর উপজেলার রবিউল ইসলামের ছেলে। তিনি সবুজবাগের দক্ষিণগাঁওয়ে পরিবার নিয়ে থাকতেন। সবুজবাগ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আমরা খবর পেয়ে ভোর ৪টার দিকে বাসা থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় ইপু নামের এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করি। পরে আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়।’ প্রতিবেশীদের বরাত দিয়ে এসআই জাহাঙ্গীর জানান, ইপু একজন গাড়িচালক। সোমবার রাতে সিগারেট খাওয়া নিয়ে স্ত্রী কুলসুমের সঙ্গে তার ঝগড়া হয়। একপর্যায়ে তিনি স্ত্রীকে মারধর করে ঘর থেকে বের করে দেন। পরে দরজা বন্ধ করে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে গায়ের চাদর পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দেন। তবে ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে। কা

রাতে ধূমপান নিয়ে স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ভোরে মিললো যুবকের মরদেহ

রাজধানীর সবুজবাগে রাতে ধূমপান নিয়ে স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া করা এক যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ পাওয়া গেছে ভোরে।

পুলিশ মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) ভোর ৪টার দিকে দক্ষিণগাঁওয়ের ছয় নম্বর সড়কের একটি টিনশেড বাসা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে। পরে ময়নাতদন্তের জন্য তা সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল (ঢামেক) মর্গে পাঠানো হয়।

নিহত যুবকের নাম মো. ইপু (২৫)। তিনি গাইবান্ধা সদর উপজেলার রবিউল ইসলামের ছেলে। তিনি সবুজবাগের দক্ষিণগাঁওয়ে পরিবার নিয়ে থাকতেন।

সবুজবাগ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘আমরা খবর পেয়ে ভোর ৪টার দিকে বাসা থেকে ঝুলন্ত অবস্থায় ইপু নামের এক যুবকের মরদেহ উদ্ধার করি। পরে আইনি প্রক্রিয়া শেষে মরদেহটি ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়।’

প্রতিবেশীদের বরাত দিয়ে এসআই জাহাঙ্গীর জানান, ইপু একজন গাড়িচালক। সোমবার রাতে সিগারেট খাওয়া নিয়ে স্ত্রী কুলসুমের সঙ্গে তার ঝগড়া হয়। একপর্যায়ে তিনি স্ত্রীকে মারধর করে ঘর থেকে বের করে দেন। পরে দরজা বন্ধ করে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে গায়ের চাদর পেঁচিয়ে গলায় ফাঁস দেন। তবে ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।

কাজী আল-আমিন/একিউএফ/এমএস

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow