রিমান্ডে সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে অসম্মান না করার আহ্বান ডিআরইউ’র

ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) স্থায়ী সদস্য ও সিনিয়র সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে ডিবি কার্যালয়ে ডেকে নিয়ে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ছাড়া মামলা দায়েরের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে ডিআরইউ। সোমবার (১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫) ডিআরইউ’র সভাপতি আবু সালেহ আকন ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল এক বিবৃতিতে এই নিন্দা জানান। রিমান্ডে সাংবাদিক আনিসকে যেন কোনো ধরনের অসম্মান ও নাজেহাল না করা হয় সে বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি। কোনো সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ছাড়াই গত রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে ডিবি কার্যালয়ে ডেকে নেওয়া হয়। এরপর তাকে সেখানে আটকে রেখে পরদিন তার বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা করা হয়। গ্রেফতার দেখানোর পর তাকে আদালতে প্রেরণ করে রিমান্ড চাওয়া হয়। আদালত তার পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। ডিআরইউ মনে করে, এ ধরনের আচরণ অতীতের স্বৈরাচারী শাসনামলে সাংবাদিকদের প্রতি রাষ্ট্রীয় দমন–পীড়নের স্মৃতি উসকে দেয়। বিবৃতিতে বলা হয়, এ ধরনের চর্চা আমরা অতীতে আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ও প্রত্যক্ষ করেছি। সেই সময় সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা, হয়রানি ও নির্বিচার গ্রেফতার ছিলো

রিমান্ডে সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে অসম্মান না করার আহ্বান ডিআরইউ’র

ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) স্থায়ী সদস্য ও সিনিয়র সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে ডিবি কার্যালয়ে ডেকে নিয়ে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ছাড়া মামলা দায়েরের ঘটনায় তীব্র নিন্দা ও গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে ডিআরইউ।

সোমবার (১৫ ডিসেম্বর, ২০২৫) ডিআরইউ’র সভাপতি আবু সালেহ আকন ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল এক বিবৃতিতে এই নিন্দা জানান। রিমান্ডে সাংবাদিক আনিসকে যেন কোনো ধরনের অসম্মান ও নাজেহাল না করা হয় সে বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে সংগঠনটি।

কোনো সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ছাড়াই গত রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে ডিবি কার্যালয়ে ডেকে নেওয়া হয়। এরপর তাকে সেখানে আটকে রেখে পরদিন তার বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা করা হয়। গ্রেফতার দেখানোর পর তাকে আদালতে প্রেরণ করে রিমান্ড চাওয়া হয়। আদালত তার পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

ডিআরইউ মনে করে, এ ধরনের আচরণ অতীতের স্বৈরাচারী শাসনামলে সাংবাদিকদের প্রতি রাষ্ট্রীয় দমন–পীড়নের স্মৃতি উসকে দেয়।

বিবৃতিতে বলা হয়, এ ধরনের চর্চা আমরা অতীতে আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ও প্রত্যক্ষ করেছি। সেই সময় সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা, হয়রানি ও নির্বিচার গ্রেফতার ছিলো নিয়মিত ঘটনা। বর্তমান ঘটনাটি সেই দুঃখজনক বাস্তবতারই পুনরাবৃত্তি বলে ডিআরইউ মনে করে।

অভিযোগ ছাড়াই ডিবি কার্যালয়ে ডেকে নেওয়া, সেখানে আটকে রাখা, কিংবা পরে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা দিয়ে গ্রেফতার দেখানো কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় বলেও বিবৃতিতে।

এনএইচ/এমএমকে

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow