লটারির পর একযোগে ৬৪ এসপিকে বদলি

লটারির পর একযোগে ৬৪ জেলা পুলিশ সুপারকে (এসপি) বদলি করা হয়েছে। বুধবার (২৬) এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে তাদের বদলি করা হয়। রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে উপসচিব মো মাহবুবুর রহমান এ প্রজ্ঞাপনে সই করেন। প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে। এর আগে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দায়িত্ব পালনের জন্য লটারির মাধ্যমে ৬৪ জেলার নতুন এসপি চূড়ান্ত করা হয়। সোমবার (২৪ নভেম্বর) দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় এ লটারি হয়। ওই সময় প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের কর্মকর্তারা ছাড়াও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পুলিশ সদর দপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। পুলিশের অন্য একটি সূত্র জানায়, সাধারণত ৩ বছরের জন্য কোনো জেলায় এসপিদের পদায়ন করা হয়। সে হিসাবে এখন পদায়ন করা কর্মকর্তারাই নির্বাচনকালীন দায়িত্বে থাকবেন। তবে নির্বাচনের তপশিল ঘোষণার পর সবকিছু নির্বাচন কমিশনের অধীনে চলে যায়। তখন নির্বাচন কমিশন প্রয়োজনে বদলি-পদায়ন করে থাকে। সূত্র আরও জানায়, লটারির আগে মূলত পুলিশ ক্যাডারের ২৫, ২৭ ও ২৮তম ব্যাচের কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে যাচাই-বাছাই করে একটি ‘ফিট লিস্ট’ তৈরি করা হয়। সেই তালিকায়

লটারির পর একযোগে ৬৪ এসপিকে বদলি

লটারির পর একযোগে ৬৪ জেলা পুলিশ সুপারকে (এসপি) বদলি করা হয়েছে। বুধবার (২৬) এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে তাদের বদলি করা হয়।

রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে উপসচিব মো মাহবুবুর রহমান এ প্রজ্ঞাপনে সই করেন।

প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, জনস্বার্থে জারিকৃত এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে।

এর আগে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দায়িত্ব পালনের জন্য লটারির মাধ্যমে ৬৪ জেলার নতুন এসপি চূড়ান্ত করা হয়। সোমবার (২৪ নভেম্বর) দুপুরে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় এ লটারি হয়। ওই সময় প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের কর্মকর্তারা ছাড়াও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পুলিশ সদর দপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

পুলিশের অন্য একটি সূত্র জানায়, সাধারণত ৩ বছরের জন্য কোনো জেলায় এসপিদের পদায়ন করা হয়। সে হিসাবে এখন পদায়ন করা কর্মকর্তারাই নির্বাচনকালীন দায়িত্বে থাকবেন। তবে নির্বাচনের তপশিল ঘোষণার পর সবকিছু নির্বাচন কমিশনের অধীনে চলে যায়। তখন নির্বাচন কমিশন প্রয়োজনে বদলি-পদায়ন করে থাকে।

সূত্র আরও জানায়, লটারির আগে মূলত পুলিশ ক্যাডারের ২৫, ২৭ ও ২৮তম ব্যাচের কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে যাচাই-বাছাই করে একটি ‘ফিট লিস্ট’ তৈরি করা হয়। সেই তালিকায় থাকা কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে লটারির মাধ্যমে ৬৪ জনকে নির্বাচন করা হয়। এ ক্ষেত্রে আগে এসপির দায়িত্ব পালন করেছেন—এমন কর্মকর্তাদের তালিকার বাইরে রাখা হয়।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow