শারীরিক প্রতিবন্ধকতাকে পাশ কাটিয়ে জকসু নির্বাচনে প্রার্থী সাজ্জাদ

শারীরিক প্রতিবন্ধকতাকে পাশ কাটিয়ে আসন্ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে কার্যনির্বাহী সদস্য হিসেবে নির্বাচন করতে যাচ্ছেন সাজ্জাদ হোসাইন। তিনি জবি শাখা জাতীয় ছাত্রশক্তি সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল থেকে জকসু নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন।  সাজ্জাদ হোসাইন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী। সাজ্জাদ একজন শারীরিক প্রতিবন্ধী। তিনি জন্ম থেকেই শারীরিক প্রতিবন্ধকতাকে উপেক্ষা করে তার শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে গেছেন। জকসু নির্বাচনের ব্যাপারে সাজ্জাদ হোসাইন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে যেসব প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী আছে তারা সবসময় নিজেদের ছোট করে দেখে। নিজেরা হীনমন্যতায় ভুগে। সহপাঠীদের সাথে সাবলীলভাবে মিশতে পারে না। আমি প্রধানত ফিজিক্যাল চ্যালেঞ্জড শিক্ষার্থীদের নিয়ে কাজ করতে চাই। তারা যেন তাদের ন্যায্য অধিকার পায় সেই লক্ষ্যে কাজ করতে চাই। তিনি বলেন, যেসব শারীরিক প্রতিবন্ধকতা সম্পন্ন শিক্ষার্থী আছে তাদের পক্ষে মেসে থাকা অনেক কষ্টকর। তাছাড়া শহীদ সাজিদ ভবন ছাড়া কোনো ভবনেই লিফট বা হুইল চেয়ার উঠানোর মতো র‍্যাম্পের সিস্টেম নাই। যার ফলে শারীরি

শারীরিক প্রতিবন্ধকতাকে পাশ কাটিয়ে জকসু নির্বাচনে প্রার্থী সাজ্জাদ

শারীরিক প্রতিবন্ধকতাকে পাশ কাটিয়ে আসন্ন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) নির্বাচনে কার্যনির্বাহী সদস্য হিসেবে নির্বাচন করতে যাচ্ছেন সাজ্জাদ হোসাইন। তিনি জবি শাখা জাতীয় ছাত্রশক্তি সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ জবিয়ান’ প্যানেল থেকে জকসু নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন। 

সাজ্জাদ হোসাইন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী। সাজ্জাদ একজন শারীরিক প্রতিবন্ধী। তিনি জন্ম থেকেই শারীরিক প্রতিবন্ধকতাকে উপেক্ষা করে তার শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে গেছেন।

জকসু নির্বাচনের ব্যাপারে সাজ্জাদ হোসাইন বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে যেসব প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী আছে তারা সবসময় নিজেদের ছোট করে দেখে। নিজেরা হীনমন্যতায় ভুগে। সহপাঠীদের সাথে সাবলীলভাবে মিশতে পারে না। আমি প্রধানত ফিজিক্যাল চ্যালেঞ্জড শিক্ষার্থীদের নিয়ে কাজ করতে চাই। তারা যেন তাদের ন্যায্য অধিকার পায় সেই লক্ষ্যে কাজ করতে চাই।

তিনি বলেন, যেসব শারীরিক প্রতিবন্ধকতা সম্পন্ন শিক্ষার্থী আছে তাদের পক্ষে মেসে থাকা অনেক কষ্টকর। তাছাড়া শহীদ সাজিদ ভবন ছাড়া কোনো ভবনেই লিফট বা হুইল চেয়ার উঠানোর মতো র‍্যাম্পের সিস্টেম নাই। যার ফলে শারীরিক প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীরা হুইলচেয়ার নিয়েও ক্লাসে যেতে পারেন না। ফলে সহপাঠীদের সাহায্য ছাড়া তারা ক্লাসেও পৌঁছাতে পারেন না। 

সাজ্জাদ বলেন, আমি যদি জকসুতে কার্যনির্বাহী সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হই, তাহলে আমি ফিজিক্যাল চ্যালেঞ্জড শিক্ষার্থীদের অধিকার আদায়ে এসব সমস্যার সমাধান করব। ফিজিক্যাল চ্যালেঞ্জড শিক্ষার্থীদের আওয়াজ হয়ে তাদের পক্ষে কাজ করব।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow