শার্শার ইউনিয়ন পরিষদে আগুন, কম্পিউটার-নথিপত্র পুড়ে ছাই
যশোরের শার্শায় নিজামপুর ইউনিয়ন পরিষদে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ইউনিয়ন পরিষদের সচিবের কক্ষে এ আগুনের সূত্রপাত হয়। মুহূর্তেই আগুন চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে। জানা যায়, আগুন লাগার পর ফায়ার সার্ভিসের দুইটি ইউনিটের সহায়তায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। তবে ফায়ার সার্ভিস আসার আগেই ল্যাপটপ, কম্পিউটার, প্রিন্টার, আসবাবপত্রসহ কক্ষের সব গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। জন্ম নিবন্ধনের আবেদনের নথি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানা গেছে। ফায়ার সার্ভিসের ধারণা, বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে প্রায় দুই লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। পরবর্তীতে তদন্ত সাপেক্ষে ক্ষতির পরিমাণ জানা যাবে। নিজামপুর ইউনিয়ন পরিষদের সচিব জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, সকালে দফাদার ঘুমিয়ে থাকা অবস্থায় আগুনের ধোয়া দেখতে পান। পরে নিচে নেমে এসে দেখেন সচিবের কক্ষে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে। আগুনে কক্ষের অনেক কিছু পুড়ে গেছে। কোনো সহযোগিতা না পেলে জনগণকে সেবা দেওয়া খুব কঠিন হয়ে পড়বে। এ বিষয়ে নিজামপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সেলিম রেজা বিপুল বলেন, আমি ঘটনাস্থল পরিদর্শন
যশোরের শার্শায় নিজামপুর ইউনিয়ন পরিষদে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে ইউনিয়ন পরিষদের সচিবের কক্ষে এ আগুনের সূত্রপাত হয়। মুহূর্তেই আগুন চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে।
জানা যায়, আগুন লাগার পর ফায়ার সার্ভিসের দুইটি ইউনিটের সহায়তায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। তবে ফায়ার সার্ভিস আসার আগেই ল্যাপটপ, কম্পিউটার, প্রিন্টার, আসবাবপত্রসহ কক্ষের সব গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। জন্ম নিবন্ধনের আবেদনের নথি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানা গেছে।
ফায়ার সার্ভিসের ধারণা, বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকেই আগুনের সূত্রপাত হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে প্রায় দুই লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। পরবর্তীতে তদন্ত সাপেক্ষে ক্ষতির পরিমাণ জানা যাবে।
নিজামপুর ইউনিয়ন পরিষদের সচিব জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, সকালে দফাদার ঘুমিয়ে থাকা অবস্থায় আগুনের ধোয়া দেখতে পান। পরে নিচে নেমে এসে দেখেন সচিবের কক্ষে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে। আগুনে কক্ষের অনেক কিছু পুড়ে গেছে। কোনো সহযোগিতা না পেলে জনগণকে সেবা দেওয়া খুব কঠিন হয়ে পড়বে।
এ বিষয়ে নিজামপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সেলিম রেজা বিপুল বলেন, আমি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। ইউনিয়ন পরিষদের সচিবের কক্ষে থাকা অনেক প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পুড়ে গেছে। বিষয়টি উপজেলা প্রশাসনকে জানানো হয়েছে।
শার্শা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল আলীম বলেন, অগ্নিকাণ্ডের খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। ফায়ার সার্ভিসের তথ্য মতে এটি বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিটের কারণে ঘটেছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তারপরও তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মো. জামাল হোসেন/এমএন/জেআইএম
What's Your Reaction?