শিশুর কাঁন্নায় বেঁচে গেল মায়ের জীবন

পাশে অবুঝ শিশুকে বসিয়ে রেখে এক মা গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করে। কিন্তু অবুঝ শিশুর কান্নার শব্দ শুনে স্থানীয়রা একটি ড্রাগন বাগান থেকে অজ্ঞাত পরিচয়ের সে নারীকে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফাঁস দেওয়ার অবস্থায় উদ্ধার করে কোটচাঁদপুর উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করে।  শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) বিকেলে ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নের রাখালভোগা গ্রামের মাঠে একটি ড্রাগন বাগানে এ ঘটনা ঘটে।  উদ্ধারকালে তার পাশে অবুঝ এক শিশুকে কাঁদতে দেখা যায়। স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মাঠের ভেতর থেকে শিশুর কান্নার শব্দ শুনতে পান কৃষকরা। পরে ফতেপুর–হাসাদাহ মহাসড়কের রাখালভোগা গ্রামের মাঠের ভেতরে তারকাঁটা ঘেরা একটি ড্রাগন বাগানের খুঁটির সঙ্গে ওই নারীকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পেয়ে দ্রুত এগিয়ে গিয়ে নারীটিকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেন। আত্মহত্যার চেষ্টাকালে শিশুটিকে পাশেই বসিয়ে রাখা হয়েছিল বলে তারা জানান।   স্থানীয় শহিদুল ইসলাম বলেন, আশঙ্কাজনক অবস্থায় ভ্যানে করে তাকে কোটচাঁদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপেকেল্র নেওয়া হয়। দীর্ঘ সময় পার হলেও এলাকাবাসী কেউ ওই নারীর পরিচয় শনাক্ত করতে পারেনি। ধারণা করা হচ্ছে, তিনি এই

শিশুর কাঁন্নায় বেঁচে গেল মায়ের জীবন
পাশে অবুঝ শিশুকে বসিয়ে রেখে এক মা গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করে। কিন্তু অবুঝ শিশুর কান্নার শব্দ শুনে স্থানীয়রা একটি ড্রাগন বাগান থেকে অজ্ঞাত পরিচয়ের সে নারীকে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফাঁস দেওয়ার অবস্থায় উদ্ধার করে কোটচাঁদপুর উপজেলা হাসপাতালে ভর্তি করে।  শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) বিকেলে ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নের রাখালভোগা গ্রামের মাঠে একটি ড্রাগন বাগানে এ ঘটনা ঘটে।  উদ্ধারকালে তার পাশে অবুঝ এক শিশুকে কাঁদতে দেখা যায়। স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মাঠের ভেতর থেকে শিশুর কান্নার শব্দ শুনতে পান কৃষকরা। পরে ফতেপুর–হাসাদাহ মহাসড়কের রাখালভোগা গ্রামের মাঠের ভেতরে তারকাঁটা ঘেরা একটি ড্রাগন বাগানের খুঁটির সঙ্গে ওই নারীকে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পেয়ে দ্রুত এগিয়ে গিয়ে নারীটিকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করেন। আত্মহত্যার চেষ্টাকালে শিশুটিকে পাশেই বসিয়ে রাখা হয়েছিল বলে তারা জানান।   স্থানীয় শহিদুল ইসলাম বলেন, আশঙ্কাজনক অবস্থায় ভ্যানে করে তাকে কোটচাঁদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপেকেল্র নেওয়া হয়। দীর্ঘ সময় পার হলেও এলাকাবাসী কেউ ওই নারীর পরিচয় শনাক্ত করতে পারেনি। ধারণা করা হচ্ছে, তিনি এই এলাকার স্থায়ী বাসিন্দা নন।  মহেশপুর থানার ভারপ্রাপ্ত (ওসি) মেহেদী হাসান কালবেলাকে বলেন, ঘটনাস্থলটা জীবননগর এরিয়ার মধ্যে হওয়ায় তাদের কাছে কোনো তথ্য নাই।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow