শেখ হাসিনার পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাবেক ব্যক্তিগত সহকারী (পিয়ন) মো. জাহাঙ্গীর আলমের স্ত্রী কামরুন নাহারের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) এ আদেশ দেন ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. সাব্বির ফয়েজ। আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. রিয়াজ হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এদিন দুদকের সহকারী পরিচালক পিয়াস পাল আদালতে কামরুন নাহারের আয়কর নথি জব্দের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত আবেদনটি মঞ্জুর করেন। আবেদনে উল্লেখ করা হয়, কামরুন নাহার একজন নিয়মিত আয়করদাতা। তার আয়কর নথি সংরক্ষিত আছে ঢাকার কর অঞ্চল-৫, সার্কেল-১০৩ এ। অভিযোগপত্রে বলা হয়, সুষ্ঠু তদন্তের জন্য আসামির ২০১৩-১৪ থেকে ২০২৩-২৪ কর বর্ষের সব মূল আয়কর নথি, স্থায়ী নথি এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক রেকর্ড পর্যালোচনা করা প্রয়োজন। গত বছরের ১৭ ডিসেম্বর জাহাঙ্গীর আলম ও তার স্ত্রী কামরুন নাহারের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। মামলায় অভিযোগ করা হয়, কামরুন নাহার তার নামে ৬ কোটি ৮০ লাখ ৪৮ হাজার ৬৪২ টাকার আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন। এটি দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারা এবং দণ্ডবিধির ১০৯ ধারা
ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাবেক ব্যক্তিগত সহকারী (পিয়ন) মো. জাহাঙ্গীর আলমের স্ত্রী কামরুন নাহারের আয়কর নথি জব্দের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) এ আদেশ দেন ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. সাব্বির ফয়েজ। আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. রিয়াজ হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এদিন দুদকের সহকারী পরিচালক পিয়াস পাল আদালতে কামরুন নাহারের আয়কর নথি জব্দের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত আবেদনটি মঞ্জুর করেন।
আবেদনে উল্লেখ করা হয়, কামরুন নাহার একজন নিয়মিত আয়করদাতা। তার আয়কর নথি সংরক্ষিত আছে ঢাকার কর অঞ্চল-৫, সার্কেল-১০৩ এ। অভিযোগপত্রে বলা হয়, সুষ্ঠু তদন্তের জন্য আসামির ২০১৩-১৪ থেকে ২০২৩-২৪ কর বর্ষের সব মূল আয়কর নথি, স্থায়ী নথি এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক রেকর্ড পর্যালোচনা করা প্রয়োজন।
গত বছরের ১৭ ডিসেম্বর জাহাঙ্গীর আলম ও তার স্ত্রী কামরুন নাহারের বিরুদ্ধে মামলা করে দুদক। মামলায় অভিযোগ করা হয়, কামরুন নাহার তার নামে ৬ কোটি ৮০ লাখ ৪৮ হাজার ৬৪২ টাকার আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন। এটি দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারা এবং দণ্ডবিধির ১০৯ ধারার আওতায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে ধরা হয়েছে।
এমডিএএ/এমএএইচ/এএসএম
What's Your Reaction?