সতর্ক থাকা মুমিনের দায়িত্ব
হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমাদের কেউ যেন তার মুসলমান ভাইয়ের দিকে অস্ত্র দ্বারা ইশারা না করে। কেননা তার জানা নেই, হতে পারে শয়তান তার হাত থেকে অস্ত্র টেনে নেবে এবং (ওই অস্ত্র দ্বারা ইশারা করতে করতে কোনো মুসলমান ভাইয়ের শরীরে গিয়ে লেগে যেতে পারে এবং তার শাস্তিস্বরূপ) সেই ব্যক্তি জাহান্নামে গিয়ে পড়ে।’ (বুখারি: ৭০৭২) শিক্ষা ১. আল্লাহ মানুষকে সম্মান দিয়ে সৃষ্টি করেছেন। তাই কারও দিকে হেয়প্রতিপন্ন করেও ইশারা না করা। অনেক সময় ধারালো জিনিস দ্বারা হাস্যরসিকতা করতে গিয়ে চূড়ান্ত পর্যায়ে চলে যেতে পারে। ফলে সমূহ ক্ষতির আশঙ্কা থাকে। ২. অস্ত্র-দা-বঁটি ইত্যাদি জিনিস শুধু নিত্যদিনের প্রয়োজনে নির্দিষ্ট স্থানে ব্যবহার করা। এসব ধারালো জিনিস সঙ্গে বহন না করা। বিশেষ করে যেখানে অনেক মানুষের উপস্থিতি থাকে। ৩. ধারালো জিনিস এভাবে বেখেয়ালে কারও শরীরে আঘাত লেগে গেলেও কঠিন শাস্তির সম্মুখীন হতে হবে। এ ধরনের অনর্থক কাজ করা কোনো মুসলমানের বৈশিষ্ট্য নয়। সর্বদা এসব থেকে বেঁচে থাকা, সতর্ক থাকা।
হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেন, ‘তোমাদের কেউ যেন তার মুসলমান ভাইয়ের দিকে অস্ত্র দ্বারা ইশারা না করে। কেননা তার জানা নেই, হতে পারে শয়তান তার হাত থেকে অস্ত্র টেনে নেবে এবং (ওই অস্ত্র দ্বারা ইশারা করতে করতে কোনো মুসলমান ভাইয়ের শরীরে গিয়ে লেগে যেতে পারে এবং তার শাস্তিস্বরূপ) সেই ব্যক্তি জাহান্নামে গিয়ে পড়ে।’ (বুখারি: ৭০৭২)
শিক্ষা
১. আল্লাহ মানুষকে সম্মান দিয়ে সৃষ্টি করেছেন। তাই কারও দিকে হেয়প্রতিপন্ন করেও ইশারা না করা। অনেক সময় ধারালো জিনিস দ্বারা হাস্যরসিকতা করতে গিয়ে চূড়ান্ত পর্যায়ে চলে যেতে পারে। ফলে সমূহ ক্ষতির আশঙ্কা থাকে।
২. অস্ত্র-দা-বঁটি ইত্যাদি জিনিস শুধু নিত্যদিনের প্রয়োজনে নির্দিষ্ট স্থানে ব্যবহার করা। এসব ধারালো জিনিস সঙ্গে বহন না করা। বিশেষ করে যেখানে অনেক মানুষের উপস্থিতি থাকে।
৩. ধারালো জিনিস এভাবে বেখেয়ালে কারও শরীরে আঘাত লেগে গেলেও কঠিন শাস্তির সম্মুখীন হতে হবে। এ ধরনের অনর্থক কাজ করা কোনো মুসলমানের বৈশিষ্ট্য নয়। সর্বদা এসব থেকে বেঁচে থাকা, সতর্ক থাকা।
What's Your Reaction?