সরকারি ওষুধ খোলাবাজারে বিক্রি: এক আসামির ১৪ বছর কারাদণ্ড

চট্টগ্রামে সরকারি হাসপাতালের ওষুধ খোলাবাজারে বিক্রির অভিযোগে বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলায় আবদুল নূর নামের একজনকে ১৪ বছর সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাকে ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও তিন মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) চট্টগ্রামের চতুর্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালত ও মহানগর স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল–৮-এর বিচারক বেগম সিরাজাম মুনীরা এ রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন না। তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। ৮০ বছর বয়সী আবদুল নূর নগরের দামপাড়া এলাকার আবদুল মোতালেবের ছেলে। আরও পড়ুনতারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তির অভিযোগে মামলার আবেদন খারিজসাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব  ট্রাইব্যুনালের বেঞ্চ সহকারী ওমর ফুয়াদ জানান, মামলার চারজন সাক্ষীর সাক্ষ্য ও অন্যান্য প্রমাণে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত এই দণ্ডাদেশ দেন। মামলার নথি অনুযায়ী, ২০১৩ সালের ২৫ মার্চ কোতোয়ালি থানার কেসি দে রোড এলাকার সিনেমা প্যালেসের মূল ফটকের সামনে থেকে আবদুল নূরকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তল্লাশিতে তার হাতে থাকা বাজারের ব্যাগ থেকে সরকারি হাসপাতালের বিভিন্ন ধরনের বি

সরকারি ওষুধ খোলাবাজারে বিক্রি: এক আসামির ১৪ বছর কারাদণ্ড

চট্টগ্রামে সরকারি হাসপাতালের ওষুধ খোলাবাজারে বিক্রির অভিযোগে বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলায় আবদুল নূর নামের একজনকে ১৪ বছর সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাকে ১০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড, অনাদায়ে আরও তিন মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) চট্টগ্রামের চতুর্থ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালত ও মহানগর স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল–৮-এর বিচারক বেগম সিরাজাম মুনীরা এ রায় ঘোষণা করেন। রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন না। তার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।

৮০ বছর বয়সী আবদুল নূর নগরের দামপাড়া এলাকার আবদুল মোতালেবের ছেলে।

আরও পড়ুন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তির অভিযোগে মামলার আবেদন খারিজ
সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব 

ট্রাইব্যুনালের বেঞ্চ সহকারী ওমর ফুয়াদ জানান, মামলার চারজন সাক্ষীর সাক্ষ্য ও অন্যান্য প্রমাণে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় আদালত এই দণ্ডাদেশ দেন।

মামলার নথি অনুযায়ী, ২০১৩ সালের ২৫ মার্চ কোতোয়ালি থানার কেসি দে রোড এলাকার সিনেমা প্যালেসের মূল ফটকের সামনে থেকে আবদুল নূরকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তল্লাশিতে তার হাতে থাকা বাজারের ব্যাগ থেকে সরকারি হাসপাতালের বিভিন্ন ধরনের বিক্রি-নিষিদ্ধ ওষুধ উদ্ধার করা হয়। অভিযোগপত্র অনুযায়ী, এসব ওষুধ তিনি কালোবাজারিতে বিক্রির উদ্দেশ্যে সংগ্রহ করেছিলেন।

২০১৩ সালের ১৮ আগস্ট মামলার তদন্ত শেষে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। পরে ২০১৪ সালের ১১ মার্চ বিশেষ ক্ষমতা আইন, ১৯৭৪–এর ২৫ ধারায় অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত।

এমআরএএইচ/কেএসআর

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow