সাকিবের সঙ্গে তুলনা পছন্দ নয় তাইজুলের
ঠিক তুলনা নয়। তবে তার প্রসঙ্গ আসলেই চলে আসেন সাকিব আল হাসানও। গণমাধ্যম, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্রায় সর্বত্রই তাইজুল প্রসঙ্গ উঠলেই উপমা ও তুলনা হিসেবে টেনে আনা হয় সাকিবকে। আজ শুক্রবার ঢাকা টেস্টের তৃতীয় দিন আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেট পেয়েও বারবার সাকিবকে জড়িয়েই প্রশ্নের সন্মুখীন হলেন তাইজুল ইসলাম। প্রশ্ন উঠলো, সাকিব দীর্ঘ দিন টিম বাংলাদেশের প্রধান স্পিন অপশন ছিলেন। আর আপনি ছিলেন সাকিবের ছায়া। সাকিবের রোলটা ছিল মেইন। আর আপনার রোলটা ছিল সাপোর্টিং। এখন সাকিব নেই। আপনিই মেইল রোলে চলে এসেছেন। আর সেই মেইন রোলটা পাবার পর থেকেই কি আপনার মধ্যে বেশি ভাল করার তাগিদ কাজ করছে? এমন প্রশ্নর জবাব দিতে গিয়ে তাইজুল বলে ওঠেন, ‘আসলে জিনিসটা এমন না। আপনি যখন ন্যাশনাল টিমে খেলবেন, তখন আপনার পারফরম্যান্স করার তাগিদ থাকবে। এবং আপনাকে পারফরম্যান্স করতে হবে। এটা হচ্ছে পারফরম্যান্সের জায়গা।’ সাকিবের সঙ্গে তুলনাটা তাইজুল খুব একটা পছন্দ না করলেও স্বীকার করেন দেশের ক্রিকেটে সাকিবের অবদান। সংবাদ সম্মেলনে তাইজুল বলেন, ‘আর আমি সাকিব ভাইকে কী দিতে পেরেছি, এটা কোনো মুখ্য বিষয় না। তবে সাকিব ভাই যতদিন ছিলেন বাংলাদেশ দলক
ঠিক তুলনা নয়। তবে তার প্রসঙ্গ আসলেই চলে আসেন সাকিব আল হাসানও। গণমাধ্যম, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্রায় সর্বত্রই তাইজুল প্রসঙ্গ উঠলেই উপমা ও তুলনা হিসেবে টেনে আনা হয় সাকিবকে।
আজ শুক্রবার ঢাকা টেস্টের তৃতীয় দিন আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেট পেয়েও বারবার সাকিবকে জড়িয়েই প্রশ্নের সন্মুখীন হলেন তাইজুল ইসলাম। প্রশ্ন উঠলো, সাকিব দীর্ঘ দিন টিম বাংলাদেশের প্রধান স্পিন অপশন ছিলেন। আর আপনি ছিলেন সাকিবের ছায়া। সাকিবের রোলটা ছিল মেইন। আর আপনার রোলটা ছিল সাপোর্টিং। এখন সাকিব নেই। আপনিই মেইল রোলে চলে এসেছেন। আর সেই মেইন রোলটা পাবার পর থেকেই কি আপনার মধ্যে বেশি ভাল করার তাগিদ কাজ করছে?
এমন প্রশ্নর জবাব দিতে গিয়ে তাইজুল বলে ওঠেন, ‘আসলে জিনিসটা এমন না। আপনি যখন ন্যাশনাল টিমে খেলবেন, তখন আপনার পারফরম্যান্স করার তাগিদ থাকবে। এবং আপনাকে পারফরম্যান্স করতে হবে। এটা হচ্ছে পারফরম্যান্সের জায়গা।’
সাকিবের সঙ্গে তুলনাটা তাইজুল খুব একটা পছন্দ না করলেও স্বীকার করেন দেশের ক্রিকেটে সাকিবের অবদান। সংবাদ সম্মেলনে তাইজুল বলেন, ‘আর আমি সাকিব ভাইকে কী দিতে পেরেছি, এটা কোনো মুখ্য বিষয় না। তবে সাকিব ভাই যতদিন ছিলেন বাংলাদেশ দলকে অনেক কিছু দিয়েছেন। উনি (সাকিব) অনেকদিন বাংলাদেশ ও বিশ্বের এক নম্বার পজিশনে ছিলেন। আসলে একটা মানুষ তো এক নাম্বার পজিশনে এমনি এমনি যেতে পারে না, অবশ্যই উনার মধ্যে ওরকম কিছু ছিল, ওরকম কোয়ালিটি ছিল। আমরা চেষ্টা করছি আর কি ওই জিনিসগুলো নেওয়ার জন্য এবং আমাদেরকে উনি সবসময় সাজেশনও দিত এবং আমাদের উনার অভিজ্ঞতা থেকে যতটুকু পেরেছে আমাদের সঙ্গে আলোচনা করছে যে আমরা আসলে কীভাবে এগোতে পারি।’
এরপরই জানতে চাওয়া হয় সবসময় সাকিব আর আপনাকে মিশিয়েই তুলনা করা হয়। এখন সাকিব নেই দেখেই কি তাইজুল বোলার হিসেবে ভালো জায়গায় চলে এসেছেন ? সেই প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে যেন ভেতরে ভেতরে যেন চটে উঠলেন তাইজুল। চোখ মুখের অভিব্যক্তি বলে দিল প্রশ্নটা মোটেই পছন্দ হয়নি তার।
খানিকটা ঝাঝালো কন্ঠে বলে দিলেন, ‘না, না তাইজুল তো তাইজুলের জায়গাতেই আছে। এখন এই প্রশ্নগুলো আমার কাছে বারবার কেন আসে, কী জন্য আসে এটাও আমিও জানি না। আসলে একটা নাম তখনই উঠে আসবে যখন আপনি পারফরম্যান্স করবেন। আর আমার কাছে মনে হয় মেইন বিষয়টা ওটাই, যে আমি পারফর্মেন্স করছি যার জন্য দলে টিকে আছি। যখন পারফর্মেন্স করব না হয়তোবা আমার নামটাও আসবে না বা আমি এতদূর ক্যারিও করতে পারব না।’
এআরবি/আইএন/এমএমআর/এএসএম
What's Your Reaction?