সাবেক চেয়ারম্যান ইকবাল ও সংশ্লিষ্টদের ৩২১ পে-অর্ডার স্থগিত

প্রিমিয়ার ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান এইচ বি এম ইকবাল, তার পরিবার ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে অর্থপাচারের অভিযোগে ৩২১ পে-অর্ডার স্থগিত করেছেন আদালত। সোমবার (১ ডিসেম্বর) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. সাব্বির ফয়েজ এ আদেশ দেন। বিষয়টি জাগো নিউজকে নিশ্চিত করেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. রিয়াজ হোসেন। তিনি বলেন, মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ধারায় প্রিমিয়ার ব্যাংক থেকে ইস্যু করা ৩২১টি পে–অর্ডারের লেনদেন কার্যক্রম স্থগিত (ফ্রিজ) করার জন্য দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) যে আবেদন করেছে, তা মঞ্জুর করেছেন আদালত। আরও পড়ুনপ্রিমিয়ার ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ইকবালসহ ২০ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দুদকের আবেদনে উল্লেখ করা হয়, প্রিমিয়ার ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান এইচ বি এম ইকবাল, তার পরিবার ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিংয়ের অভিযোগে অনুসন্ধান চলছে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, বিদেশে অবস্থানকালে ইকবাল ব্যাংক কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় নতুন হিসাব খুলে বিপুল অর্থ লেনদেন করেন এবং বনানী ও গুলশান শাখা থেকে মোট ৩৬৪টি পে-অর্ডার ইস্যু করা হয়—যার পরিমাণ ২৮৮ কোটি ৪৭ লাখ টাকার বেশি। দুদক জানায়, গোপন সূত্র

সাবেক চেয়ারম্যান ইকবাল ও সংশ্লিষ্টদের ৩২১ পে-অর্ডার স্থগিত

প্রিমিয়ার ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান এইচ বি এম ইকবাল, তার পরিবার ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে অর্থপাচারের অভিযোগে ৩২১ পে-অর্ডার স্থগিত করেছেন আদালত।

সোমবার (১ ডিসেম্বর) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. সাব্বির ফয়েজ এ আদেশ দেন। বিষয়টি জাগো নিউজকে নিশ্চিত করেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. রিয়াজ হোসেন।

তিনি বলেন, মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ধারায় প্রিমিয়ার ব্যাংক থেকে ইস্যু করা ৩২১টি পে–অর্ডারের লেনদেন কার্যক্রম স্থগিত (ফ্রিজ) করার জন্য দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) যে আবেদন করেছে, তা মঞ্জুর করেছেন আদালত।

আরও পড়ুন
প্রিমিয়ার ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ইকবালসহ ২০ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

দুদকের আবেদনে উল্লেখ করা হয়, প্রিমিয়ার ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান এইচ বি এম ইকবাল, তার পরিবার ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিংয়ের অভিযোগে অনুসন্ধান চলছে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, বিদেশে অবস্থানকালে ইকবাল ব্যাংক কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় নতুন হিসাব খুলে বিপুল অর্থ লেনদেন করেন এবং বনানী ও গুলশান শাখা থেকে মোট ৩৬৪টি পে-অর্ডার ইস্যু করা হয়—যার পরিমাণ ২৮৮ কোটি ৪৭ লাখ টাকার বেশি।

দুদক জানায়, গোপন সূত্রে অর্থ বিদেশে পাচারের চেষ্টা সম্পর্কে তথ্য পাওয়ায় পে-অর্ডারগুলো অবিলম্বে স্থগিত করা জরুরি হয়ে পড়ে। আদালত আবেদনের নথি, অনুমোদন এবং অনুসন্ধান প্রতিবেদন পর্যালোচনা করে পে-অর্ডার স্থগিতের নির্দেশ দেন।

এমডিএএ/বিএ

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow