সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে নিহত শহিদুলের মরদেহ ফিরিয়ে দিলো ভারত

চুয়াডাঙ্গার জীবননগর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে নিহত শহিদুল ইসলাম শহিদের (৩৭) মরদেহ ভারতের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করা হয়েছে। শনিবার (৬ ডিসেম্বর) বিকেলে দৌলতগঞ্জ-মাজদিয়া চেকপোস্টে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর পতাকা বৈঠক শেষে মরদেহ হস্তান্তর কার্যক্রম সম্পন্ন হয়। পরে জীবননগর থানা পুলিশ মরদেহ গ্রহণ করে। মরদেহ গ্রহণকালে বাংলাদেশের পক্ষে মহেশপুর ৫৮-বিজিবির সহকারী পরিচালক মুন্সী ইমদাদুর রহমান, জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মকবুল হাসান ও জীবননগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রিপন কুমার দাসসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। অন্যদিকে ভারতের পক্ষে বিএসএফের বানপুর ক্যাম্পের অ্যাসিস্ট্যান্ট কমান্ডার মানিষ কুমার ও কৃষ্ণগঞ্জ থানার এসআই রাজেন কে আর মল্লিক উপস্থিত ছিলেন। গত ২৯ নভেম্বর গয়েশপুর সীমান্তে শহিদুল গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন। তিনি গয়েশপুর গ্রামের নস্কর আলীর ছেলে। স্থানীয়দের দাবি, গয়েশপুর ও আশপাশের কয়েকজন যুবক ভারত সীমান্তে মাদক আনতে গেলে বিএসএফ তাদের তাড়া করে। সবাই পালাতে সক্ষম হলেও শহিদুল গুলিতে আহত হন ও হাসপাতালে নেওয়ার আগেই মৃত্যুবরণ করেন। তবে নিহতে

সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে নিহত শহিদুলের মরদেহ ফিরিয়ে দিলো ভারত

চুয়াডাঙ্গার জীবননগর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে নিহত শহিদুল ইসলাম শহিদের (৩৭) মরদেহ ভারতের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে হস্তান্তর করা হয়েছে। শনিবার (৬ ডিসেম্বর) বিকেলে দৌলতগঞ্জ-মাজদিয়া চেকপোস্টে দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর পতাকা বৈঠক শেষে মরদেহ হস্তান্তর কার্যক্রম সম্পন্ন হয়। পরে জীবননগর থানা পুলিশ মরদেহ গ্রহণ করে।

মরদেহ গ্রহণকালে বাংলাদেশের পক্ষে মহেশপুর ৫৮-বিজিবির সহকারী পরিচালক মুন্সী ইমদাদুর রহমান, জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মকবুল হাসান ও জীবননগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রিপন কুমার দাসসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

অন্যদিকে ভারতের পক্ষে বিএসএফের বানপুর ক্যাম্পের অ্যাসিস্ট্যান্ট কমান্ডার মানিষ কুমার ও কৃষ্ণগঞ্জ থানার এসআই রাজেন কে আর মল্লিক উপস্থিত ছিলেন।

সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে নিহত শহিদুলের মরদেহ ফিরিয়ে দিলো ভারত

গত ২৯ নভেম্বর গয়েশপুর সীমান্তে শহিদুল গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হন। তিনি গয়েশপুর গ্রামের নস্কর আলীর ছেলে।

স্থানীয়দের দাবি, গয়েশপুর ও আশপাশের কয়েকজন যুবক ভারত সীমান্তে মাদক আনতে গেলে বিএসএফ তাদের তাড়া করে। সবাই পালাতে সক্ষম হলেও শহিদুল গুলিতে আহত হন ও হাসপাতালে নেওয়ার আগেই মৃত্যুবরণ করেন।

তবে নিহতের স্ত্রী নাসরিন আক্তার অন্য দাবি করেন। তিনি জানান, তার স্বামী সকালে কাজে বের হয়েছিলেন। দুপুরে কিছুক্ষণ বাড়িতে থেকে আবার বিকেলে মাঠে গরুর জন্য ঘাস কাটতে যান। পরে শুনতে পান, তাকে গুলি করে বিএসএফ ধরে নিয়ে গেছে।

হুসাইন মালিক/এমএন/জেআইএম

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow