সেনাবাহিনীর অভিযানে বিপুল দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার, আটক ১১ 

রাজধানীর সায়েদাবাদ ওয়াসা পাম্প সংলগ্ন বস্তি এলাকায় অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র, মাদকদ্রব্য এবং নগদ ১৮ লাখ টাকা জব্দ করেছে সেনাবাহিনী। অভিযানে মাদক ব্যবসায়ী, মাদক ব্যবসায়ীর সহযোগী, ওয়ারেন্ট ভুক্ত খুনের আসামিসহ মোট ১১ জনকে আটক করা হয়। সোমবার দিবাগত রাত বারোটার দিকে নবম পদাতিক ডিভিশনের অধীনস্থ ১৫ ইস্ট বেঙ্গল (মেকানাইজড) ব্যাটালিয়ন এই অভিযান পরিচালনা করে।  এলাকাবাসীর অভিযোগ, প্রকাশ্যে মাদক বিক্রি এবং অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে টাকা আদায় করতো একটি চক্র। এতে দীর্ঘদিন আতঙ্কে ছিল স্থানীয়রা। এ ছাড়াও এরা বিভিন্ন সময়ে সঙ্ঘবদ্ধ হয়ে পুলিশের উপর আক্রমণ করে। ছিনতাই এবং ডাকাতির উদ্দেশে কুপিয়ে মানুষকে জখম করে সর্বস্ব ছিনিয়ে নেয়। আসন্ন একাদশ জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে এমন অভিযানে স্বস্তি ও সন্তোষ প্রকাশ করে এলাকাবাসী।  সেনাবাহিনী জানায়, আটকৃতরা দীর্ঘদিন ধরে সংঘবদ্ধভাবে দেশীয় অস্ত্র ও মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ছিল। সেনাবাহিনী আরও জানায়, এসব অপরাধের মাধ্যমে অর্জিত অর্থ বিভিন্ন সময় চাঁদাবাজির টাকা হিসেবে বিভিন্ন জায়গায় মাসোহারা, আইনবিরুদ্ধ কাজে ব্যবহার করা হয়।  আট

সেনাবাহিনীর অভিযানে বিপুল দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার, আটক ১১ 
রাজধানীর সায়েদাবাদ ওয়াসা পাম্প সংলগ্ন বস্তি এলাকায় অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র, মাদকদ্রব্য এবং নগদ ১৮ লাখ টাকা জব্দ করেছে সেনাবাহিনী। অভিযানে মাদক ব্যবসায়ী, মাদক ব্যবসায়ীর সহযোগী, ওয়ারেন্ট ভুক্ত খুনের আসামিসহ মোট ১১ জনকে আটক করা হয়। সোমবার দিবাগত রাত বারোটার দিকে নবম পদাতিক ডিভিশনের অধীনস্থ ১৫ ইস্ট বেঙ্গল (মেকানাইজড) ব্যাটালিয়ন এই অভিযান পরিচালনা করে।  এলাকাবাসীর অভিযোগ, প্রকাশ্যে মাদক বিক্রি এবং অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে সাধারণ মানুষের কাছ থেকে টাকা আদায় করতো একটি চক্র। এতে দীর্ঘদিন আতঙ্কে ছিল স্থানীয়রা। এ ছাড়াও এরা বিভিন্ন সময়ে সঙ্ঘবদ্ধ হয়ে পুলিশের উপর আক্রমণ করে। ছিনতাই এবং ডাকাতির উদ্দেশে কুপিয়ে মানুষকে জখম করে সর্বস্ব ছিনিয়ে নেয়। আসন্ন একাদশ জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে এমন অভিযানে স্বস্তি ও সন্তোষ প্রকাশ করে এলাকাবাসী।  সেনাবাহিনী জানায়, আটকৃতরা দীর্ঘদিন ধরে সংঘবদ্ধভাবে দেশীয় অস্ত্র ও মাদক ব্যবসার সঙ্গে জড়িত ছিল। সেনাবাহিনী আরও জানায়, এসব অপরাধের মাধ্যমে অর্জিত অর্থ বিভিন্ন সময় চাঁদাবাজির টাকা হিসেবে বিভিন্ন জায়গায় মাসোহারা, আইনবিরুদ্ধ কাজে ব্যবহার করা হয়।  আটক ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থার জন্য যাত্রাবাড়ী থানায় হস্তান্তর করা হয়। এ ছাড়াও উক্ত অভিযান হতে প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহ করে সেনাবাহিনী তাদের পরবর্তী অভিযান জারি রেখেছে বলে জানা যায়।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow