সোমবার থেকে কমপ্লিট শাটডাউনের ঘোষণা শিক্ষকদের

দশম গ্রেড থেকে নবম গ্রেডে উন্নীতকরণের দাবি পূরণ না হলে আগামী সোমবার (১ ডিসেম্বর) থেকে কমপ্লিট শাটডাউনে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষকরা। বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) সকালে শিক্ষা ভবনের সামনে বাংলাদেশ মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির ব্যানারে অবস্থান নিয়ে এ কর্মসূচির ঘোষণা দেন তারা। আন্দোলনরত শিক্ষকরা জানান, অনেক নিচের গ্রেডের পদও নবম গ্রেডে উন্নীতকরণ করা হয়েছে। কিন্তু ন্যায্যতা থাকা সত্ত্বেও শুধু দশম গ্রেডের সহকারী শিক্ষক পদটির কোনো নড়াচড়া নেই। তারা আরও বলেন, আমরা দীর্ঘদিন ধরে বৈষম্যের শিকার হয়ে এসেছি। এর আগেও বেশ কয়েকবার এজন্য আন্দোলন করেছি। তবে এবার দাবি আদায় করেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ফিরবেন বলেও জানিয়েছেন আন্দোলনরত শিক্ষকরা। এর আগে সকাল থেকেই দশম গ্রেড থেকে নবম গ্রেডে উন্নীতকরণের দাবিতে শিক্ষা ভবনের সামনে জড়ো হতে থাকেন আন্দোলনরত শিক্ষকরা। এ সময় দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বিভিন্ন স্লোগানে তারা মুখর হয়ে ওঠেন। এদিকে, বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) থেকে তিন দফা দাবিতে সারা দেশে ফের লাগাতার কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা। এই কর্মসূচির অংশ হিসেবে ক্লাস-পরীক্ষা নেওয়া থেকে

সোমবার থেকে কমপ্লিট শাটডাউনের ঘোষণা শিক্ষকদের

দশম গ্রেড থেকে নবম গ্রেডে উন্নীতকরণের দাবি পূরণ না হলে আগামী সোমবার (১ ডিসেম্বর) থেকে কমপ্লিট শাটডাউনে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষকরা।

বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) সকালে শিক্ষা ভবনের সামনে বাংলাদেশ মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির ব্যানারে অবস্থান নিয়ে এ কর্মসূচির ঘোষণা দেন তারা।

আন্দোলনরত শিক্ষকরা জানান, অনেক নিচের গ্রেডের পদও নবম গ্রেডে উন্নীতকরণ করা হয়েছে। কিন্তু ন্যায্যতা থাকা সত্ত্বেও শুধু দশম গ্রেডের সহকারী শিক্ষক পদটির কোনো নড়াচড়া নেই।

তারা আরও বলেন, আমরা দীর্ঘদিন ধরে বৈষম্যের শিকার হয়ে এসেছি। এর আগেও বেশ কয়েকবার এজন্য আন্দোলন করেছি। তবে এবার দাবি আদায় করেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ফিরবেন বলেও জানিয়েছেন আন্দোলনরত শিক্ষকরা।

এর আগে সকাল থেকেই দশম গ্রেড থেকে নবম গ্রেডে উন্নীতকরণের দাবিতে শিক্ষা ভবনের সামনে জড়ো হতে থাকেন আন্দোলনরত শিক্ষকরা। এ সময় দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বিভিন্ন স্লোগানে তারা মুখর হয়ে ওঠেন।

এদিকে, বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) থেকে তিন দফা দাবিতে সারা দেশে ফের লাগাতার কর্মবিরতিতে যাচ্ছেন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা। এই কর্মসূচির অংশ হিসেবে ক্লাস-পরীক্ষা নেওয়া থেকে বিরত থাকবেন প্রায় সাড়ে তিন লাখ শিক্ষক।

এর মধ্যে দাবি না মানলে আসন্ন বার্ষিক পরীক্ষা বর্জনসহ ১১ ডিসেম্বর থেকে লাগাতার অনশনে যাওয়ার ঘোষণাও রয়েছে শিক্ষক সংগঠনগুলোর।

প্রাথমিকের স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ার শঙ্কা তৈরি হয়েছে। সেইসঙ্গে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ১ কোটির বেশি শিক্ষার্থীর বার্ষিক পরীক্ষা অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়ল।

প্রাথমিক শিক্ষক দাবি বাস্তবায়ন পরিষদের সমন্বয়ক খায়রুন নাহার লিপি কালবেলাকে বলেন, সরকার তার দেওয়া সময়ের মধ্যে আমাদের দাবি মেনে নেয়নি। বাধ্য হয়ে লাগাতার কর্মবিরতি যেতে হলো। আমাদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত এই লাগাতার কর্মসূচি চলবে। আশা করি, সরকার দ্রুত শিক্ষকদের যৌক্তিক দাবিগুলো বিবেচনা করে অচলাবস্থা নিরসনে কার্যকর পদক্ষেপ নেবে।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow