স্টার্কের ঝড়ে ধসে পড়ল ইংল্যান্ড
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টের প্রথম দিন পার্থে আগুন ঝরালেন মিচেল স্টার্ক। তিনি ৭ উইকেট নেন ৫৮ রানে। তার তোপে ইংল্যান্ড অলআউট হয় মাত্র ১৭২ রানে। টস জিতে ব্যাটিং নেওয়ার পরও ইংল্যান্ড কোনোভাবেই স্টার্কের ঘূর্ণিতে দাঁড়াতে পারেনি। ইংলিশ অধিনায়ক বেন স্টোকস টস জিতেছিলেন। কিন্তু শুরুতেই ধাক্কা খায় দলটি। ১০১তম টেস্টে খেলতে নামা স্টার্ক প্রথম ওভারেই জ্যাক ক্রলিকে আউট করেন। স্টার্কের এ ছিল ইনিংসের প্রথম ওভারে ২৪তম উইকেট। ক্রলি শুন্য রানে ফিরলে চাপ বাড়ে। অন্য প্রান্তে বেন ডাকেট স্কট বোল্যান্ডকে দুর্দান্ত ড্রাইভে চার মারেন। পরের বলেও চার আসে। কিন্তু স্টার্ক তাকে ‘এলবিডব্লিউ’ করে ফেরান ২১ রানে। তখন ইংল্যান্ডের স্কোর ৩৩–২। তারপর নামেন জো রুট। অস্ট্রেলিয়ায় প্রথম সেঞ্চুরির খোঁজে ছিলেন তিনি। কিন্তু মাত্র সাত বল টিকে সিমে মুভমেন্টে বিভ্রান্ত হয়ে তিনি মার্নাস লাবুশেনের হাতে ক্যাচ দেন। শুন্য রানে ফেরেন। এরপর ব্যাটিং সামলায় অলি পোপ। তিনি সাবলীল ছিলেন। কিন্তু ক্যামেরন গ্রিন তাকে ‘এলবিডব্লিউ’ করেন। লাঞ্চে ইংল্যান্ডের স্কোর ছিল ১০৫–৪। হ্যারি ব্রুকই কিছুটা প্রতিরোধ গড়েন। তিনি লাঞ্চের পর প্রথম ওভারেই বোল্যান্ডকে ছক্কা
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টের প্রথম দিন পার্থে আগুন ঝরালেন মিচেল স্টার্ক। তিনি ৭ উইকেট নেন ৫৮ রানে। তার তোপে ইংল্যান্ড অলআউট হয় মাত্র ১৭২ রানে। টস জিতে ব্যাটিং নেওয়ার পরও ইংল্যান্ড কোনোভাবেই স্টার্কের ঘূর্ণিতে দাঁড়াতে পারেনি।
ইংলিশ অধিনায়ক বেন স্টোকস টস জিতেছিলেন। কিন্তু শুরুতেই ধাক্কা খায় দলটি। ১০১তম টেস্টে খেলতে নামা স্টার্ক প্রথম ওভারেই জ্যাক ক্রলিকে আউট করেন। স্টার্কের এ ছিল ইনিংসের প্রথম ওভারে ২৪তম উইকেট।
ক্রলি শুন্য রানে ফিরলে চাপ বাড়ে। অন্য প্রান্তে বেন ডাকেট স্কট বোল্যান্ডকে দুর্দান্ত ড্রাইভে চার মারেন। পরের বলেও চার আসে। কিন্তু স্টার্ক তাকে ‘এলবিডব্লিউ’ করে ফেরান ২১ রানে। তখন ইংল্যান্ডের স্কোর ৩৩–২।
তারপর নামেন জো রুট। অস্ট্রেলিয়ায় প্রথম সেঞ্চুরির খোঁজে ছিলেন তিনি। কিন্তু মাত্র সাত বল টিকে সিমে মুভমেন্টে বিভ্রান্ত হয়ে তিনি মার্নাস লাবুশেনের হাতে ক্যাচ দেন। শুন্য রানে ফেরেন।
এরপর ব্যাটিং সামলায় অলি পোপ। তিনি সাবলীল ছিলেন। কিন্তু ক্যামেরন গ্রিন তাকে ‘এলবিডব্লিউ’ করেন। লাঞ্চে ইংল্যান্ডের স্কোর ছিল ১০৫–৪।
হ্যারি ব্রুকই কিছুটা প্রতিরোধ গড়েন। তিনি লাঞ্চের পর প্রথম ওভারেই বোল্যান্ডকে ছক্কা মারেন। ৫৮ বলেই করেন তার অর্ধশতক। পরে একটি ছোট বল তিনি হালকা ছুঁয়ে দেন। উইকেটকিপার অ্যালেক্স ক্যারির হাতে তা জমা পড়ে। এতে ডগেট তার প্রথম টেস্ট উইকেট পান। ব্রুক আউট হন ৫২ রানে।
দিনে স্টার্ক প্রথম স্পেলে তিনটি উইকেট নেন। জো রুট ছিলেন তাদের মধ্যে। বিরতির পর তিনি বেন স্টোকসকে ‘ইনসুইং’-এ বোল্ড করেন। পরে টেইলএন্ডারদের দ্রুত গুটিয়ে নেন। তিনি গাস অ্যাটকিনসনকেও আউট করেন। স্টিভ স্মিথ স্লিপে ক্যাচ নেন। এতে স্টার্ক তার ক্যারিয়ারের ১৭তম পাঁচ উইকেটের মালিক হন।
নবাগত ব্রেন্ডান ডগেটও ২ উইকেট নেন ২৭ রানে। শেষদিকে স্টার্ক ও ডগেট একসঙ্গে ইংল্যান্ডের লেজ মুড়ে দেন।
ইংল্যান্ড গত ১৫ বছরে অস্ট্রেলিয়ায় কোনো অ্যাশেজ সিরিজ জিততে পারেনি। এবার সে লক্ষ্যে গেলেও প্রথম দিনেই তা ধাক্কা খেল বেশ বাজেভাবে।
What's Your Reaction?