স্থানীয়দের সঙ্গে সংঘর্ষে ৫ যবিপ্রবি শিক্ষার্থী আহত
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) শিক্ষার্থী ও স্থানীয়দের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৭টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে যশোর-চৌগাছা সড়কের আমবটতলা এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ঘটনাস্থলে গেলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। থেমে থেমে চলা এই সংঘর্ষে অন্তত ৫ জন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও পুলিশ জানিয়েছে, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় যবিপ্রবির এক নারী শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসের সামনে আমবটতলা মোড়ে ফটোকপির দোকানে যান। এসময় দোকানি ওই শিক্ষার্থীকে উত্ত্যক্ত করেন। পরে ক্ষিপ্ত হয়ে যবিপ্রবির কয়েকজন শিক্ষার্থী ওই দোকানিকে মারধর করেন। এতে মোড়ের দোকানিরা উত্তেজিত হয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ান। দীর্ঘক্ষণ ধরে ইট পাটকেল ছোড়াছুড়ি করে দুই পক্ষই। এতে অন্তত ৫ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন। পরে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে ঢুকে গেলে স্থানীয়রা ক্যাম্পাসের সামনের সড়কে টায়ার ও বেঞ্চ পুড়িয়ে বিক্ষোভ করেন। এতে সড়কটিতে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। পরে স্থানীয় ফাঁড়ি, থানা পুলিশ ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে গেলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) শিক্ষার্থী ও স্থানীয়দের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার (২৫ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৭টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে যশোর-চৌগাছা সড়কের আমবটতলা এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ঘটনাস্থলে গেলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে। থেমে থেমে চলা এই সংঘর্ষে অন্তত ৫ জন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও পুলিশ জানিয়েছে, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় যবিপ্রবির এক নারী শিক্ষার্থী ক্যাম্পাসের সামনে আমবটতলা মোড়ে ফটোকপির দোকানে যান। এসময় দোকানি ওই শিক্ষার্থীকে উত্ত্যক্ত করেন। পরে ক্ষিপ্ত হয়ে যবিপ্রবির কয়েকজন শিক্ষার্থী ওই দোকানিকে মারধর করেন। এতে মোড়ের দোকানিরা উত্তেজিত হয়ে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ান। দীর্ঘক্ষণ ধরে ইট পাটকেল ছোড়াছুড়ি করে দুই পক্ষই। এতে অন্তত ৫ শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।
পরে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে ঢুকে গেলে স্থানীয়রা ক্যাম্পাসের সামনের সড়কে টায়ার ও বেঞ্চ পুড়িয়ে বিক্ষোভ করেন। এতে সড়কটিতে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। পরে স্থানীয় ফাঁড়ি, থানা পুলিশ ও সেনাবাহিনী ঘটনাস্থলে গেলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. আব্দুল মজিদ বলেন, স্থানীয়রা শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা করেছে। অন্তত ৫ জন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন বলে শুনেছি। গুরুতর আহত হয়েছে কি না এই মুহূর্তে বলা সম্ভব যাচ্ছে না। আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ আনতে না পারায় পরে সেনাবাহিনী, পুলিশসহ স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাদের আহ্বান করি। এখন পরিস্থিতি অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে এসেছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে; কী কারণে এই ঘটনা ঘটেছে।
যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) কাজী বাবুল হোসেন বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এসেছে। আহতের সংখ্যা বলা যাচ্ছে না। পরে বিস্তারিত জানানো হবে বলে জানান তিনি।
মিলন রহমান/এফএ/জেআইএম
What's Your Reaction?