হবিগঞ্জে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে আহত অর্ধশতাধিক
হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার নোয়াপাড়া বাজারে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। কয়েক ঘণ্টাব্যাপী চলা সংঘর্ষে আহত হয়েছেন অর্ধশতাধিক। রোববার (৩০ নভেম্বর) দুপুরে নোয়াপাড়া বাজারের ইটাখোলা মুড়াপাড়া ও ব্যাঙ্গালোর গ্রামের মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। মাধবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সহিদ উল্যা জানান, পরিস্থিতি এখন সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এরপরও পুলিশ বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করেছে। নোয়াপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান সৈয়দ আতাউল মোস্তফা সোহেল জানান, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে বিষয়টি নিষ্পত্তির চেষ্টা চলছে। পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়, শনিবার (২৯ নভেম্বর) রাতে মুড়াপাড়া গ্রামের বকুল মেম্বারের এক ভাতিজার সঙ্গে পার্শ্ববর্তী ব্যাঙ্গাডোবা গ্রামের নুর মিয়া সরদারের এক স্বজনের তুচ্ছ বিষয় নিয়ে হাতাহাতি হয়। এর জের ধরে উভয়পক্ষের শত শত লোক লাঠিসোঁটা নিয়ে রোববার দুপুরে নোয়াপাড়া বাজারে জড়ো হন। একপর্যায়ে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু হয়। কয়েক ঘণ্টাব্যাপী ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া চলতে থাকে। এসময় উভয়পক্ষের অর্ধশতাধিক ব্যক্তি আহত হন। খবর পেয়ে ম
হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজেলার নোয়াপাড়া বাজারে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। কয়েক ঘণ্টাব্যাপী চলা সংঘর্ষে আহত হয়েছেন অর্ধশতাধিক।
রোববার (৩০ নভেম্বর) দুপুরে নোয়াপাড়া বাজারের ইটাখোলা মুড়াপাড়া ও ব্যাঙ্গালোর গ্রামের মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
মাধবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সহিদ উল্যা জানান, পরিস্থিতি এখন সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এরপরও পুলিশ বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করেছে।
নোয়াপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান সৈয়দ আতাউল মোস্তফা সোহেল জানান, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে বিষয়টি নিষ্পত্তির চেষ্টা চলছে।
পুলিশ ও এলাকাবাসী জানায়, শনিবার (২৯ নভেম্বর) রাতে মুড়াপাড়া গ্রামের বকুল মেম্বারের এক ভাতিজার সঙ্গে পার্শ্ববর্তী ব্যাঙ্গাডোবা গ্রামের নুর মিয়া সরদারের এক স্বজনের তুচ্ছ বিষয় নিয়ে হাতাহাতি হয়। এর জের ধরে উভয়পক্ষের শত শত লোক লাঠিসোঁটা নিয়ে রোববার দুপুরে নোয়াপাড়া বাজারে জড়ো হন। একপর্যায়ে ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া ও ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু হয়।
কয়েক ঘণ্টাব্যাপী ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া চলতে থাকে। এসময় উভয়পক্ষের অর্ধশতাধিক ব্যক্তি আহত হন। খবর পেয়ে মাধবপুর থানার ওসি মোহাম্মদ সহিদ উল্যার নেতৃত্বে পুলিশি গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা চালায়। পরে শাহজীবাজার ক্যাম্প থেকে সেনাবাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলে পৌঁছালে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
সৈয়দ এখলাছুর রহমান খোকন/এসআর/জেআইএম
What's Your Reaction?