হাদি হত্যার প্রতিবাদে পাংশায় কফিন মিছিল ও বিক্ষোভ সমাবেশ
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরীফ ওসমান হাদিকে গুলি করে হত্যার প্রতিবাদ এবং এ হত্যা কাণ্ডে জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে রাজবাড়ীর পাংশায় বিক্ষোভ ও কফিন মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) জুমার নামাজ শেষে পাংশা উপজেলার সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা ও সাধারণ জনগণের আয়োজনে এ কর্মসূচি পালন করা হয়। পাংশা উপজেলা মডেল মসজিদ থেকে জুমার নামাজ শেষে খাটিয়াসহ কফিন মিছিল শুরু হয়। মিছিলটি পাংশা বাজারের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে পাংশা মডেল থানার সামনে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে এক সংক্ষিপ্ত বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে বক্তব্য রাখেন- বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন পাংশা শাখার মুখপাত্র নাসিম রানা, সদস্য হাসিবুল হাসান শান্ত, সদস্য আরাফাত হোসেন, সদস্য শাহিন আলম, পাংশা পৌর ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক আশিক মণ্ডল, গণঅধিকার পরিষদ পাংশা শাখার সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল ইসলাম, ছাত্রজনতা সিয়াম আহম্মেদ, লুৎফর রহমান, সালেহ আহম্মেদসহ আরও অনেকে। বক্তারা বলেন, ভারতীয় আধিপত্যবাদ বিরোধী আন্দোলনের একজন সাহসী কণ্ঠস্বর শহীদ শরীফ ওসমান হাদিকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। ওসমান হাদির জানাজা সম্পন্নের আগেই খুনিদের
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরীফ ওসমান হাদিকে গুলি করে হত্যার প্রতিবাদ এবং এ হত্যা কাণ্ডে জড়িতদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে রাজবাড়ীর পাংশায় বিক্ষোভ ও কফিন মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) জুমার নামাজ শেষে পাংশা উপজেলার সর্বস্তরের ছাত্র-জনতা ও সাধারণ জনগণের আয়োজনে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
পাংশা উপজেলা মডেল মসজিদ থেকে জুমার নামাজ শেষে খাটিয়াসহ কফিন মিছিল শুরু হয়। মিছিলটি পাংশা বাজারের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে পাংশা মডেল থানার সামনে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে এক সংক্ষিপ্ত বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন- বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন পাংশা শাখার মুখপাত্র নাসিম রানা, সদস্য হাসিবুল হাসান শান্ত, সদস্য আরাফাত হোসেন, সদস্য শাহিন আলম, পাংশা পৌর ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক আশিক মণ্ডল, গণঅধিকার পরিষদ পাংশা শাখার সাধারণ সম্পাদক রাকিবুল ইসলাম, ছাত্রজনতা সিয়াম আহম্মেদ, লুৎফর রহমান, সালেহ আহম্মেদসহ আরও অনেকে।
বক্তারা বলেন, ভারতীয় আধিপত্যবাদ বিরোধী আন্দোলনের একজন সাহসী কণ্ঠস্বর শহীদ শরীফ ওসমান হাদিকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। ওসমান হাদির জানাজা সম্পন্নের আগেই খুনিদের গ্রেপ্তার করাসহ দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। অন্যথায় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ও আইন উপদেষ্টাকে পদত্যাগ করতে হবে বলে হুঁশিয়ারি দেন তারা।
বিক্ষোভ মিছিলে অংশগ্রহণকারীরা বিভিন্ন স্লোগান দেন। এর মধ্যে ছিল— ‘আমি কে, তুমি কে—হাদি, হাদি’, ‘আমার সোনার বাংলায় খুনি লীগের ঠাঁই নাই’, ‘ফ্যাসিবাদের ঠিকানা এই বাংলায় হবে না’, ‘দিল্লি না ঢাকা—ঢাকা, ঢাকা’, ‘আমরা সবাই হাদি হবো, বুক চিতিয়ে লড়ে যাবো’, ‘হাদির মাথায় গুলি করে, প্রশাসন কী করে’, এবং ‘বিচার চাই, হাদি হত্যার বিচার চাই’।
What's Your Reaction?