হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন শনিবার

দিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) দ্বিতীয় সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হবে শনিবার (২২ নভেম্বর)। সমাবর্তন অনুষ্ঠানকে ঘিরে বিশ্ববিদ্যালয়ে সাজ সাজ অবস্থা বিরাজ করছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত ও প্রবাস থেকে আসতে শুরু করেছেন সাবেক শিক্ষার্থীরা। সমাবর্তনে শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার সভাপতিত্ব করবেন। বক্তব্য রাখবেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। বিশ্ববিদ্যালয় জনসংযোগ ও প্রকাশনা শাখা সূত্র জানায়, এবার সমাবর্তনে অংশ নিতে নিবন্ধন করেছেন আট হাজার ৩৩ জন শিক্ষার্থী। ২০১০ সালের পর থেকে অর্থাৎ সপ্তম ব্যাচ থেকে ২০তম ব্যাচের শিক্ষার্থীদের নিয়ে এই সমাবর্তনের আয়োজন। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয় ২০১০ সালের ৯ ডিসেম্বর। বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) ক্যাম্পাস ঘুরে দেখা যায়, আগাছা পরিষ্কারসহ বিশ্ববিদ্যালয় অভ্যন্তরীণ সড়ক পরিচ্ছন্নতার কাজ চলছে। বিজয়-২৪ হলের মাঠে করা হচ্ছে সমাবর্তন অনুষ্ঠানের মূল মঞ্চ। কেন্দ্রীয় মাঠ-১ এ থাকছে খাবারের আয়োজন। প্রশাসনিক ভবন, একাডেমিক ভবন, আবাসিক হলসহ সব ভবনে আলোকসজ্জা করা হয়েছে। তোরণ নির্মাণ, ব্যানার-ফেস্টুনসহ সৌন্দর্

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন শনিবার

দিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) দ্বিতীয় সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হবে শনিবার (২২ নভেম্বর)।

সমাবর্তন অনুষ্ঠানকে ঘিরে বিশ্ববিদ্যালয়ে সাজ সাজ অবস্থা বিরাজ করছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত ও প্রবাস থেকে আসতে শুরু করেছেন সাবেক শিক্ষার্থীরা।

সমাবর্তনে শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার সভাপতিত্ব করবেন। বক্তব্য রাখবেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান।

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন শনিবার

বিশ্ববিদ্যালয় জনসংযোগ ও প্রকাশনা শাখা সূত্র জানায়, এবার সমাবর্তনে অংশ নিতে নিবন্ধন করেছেন আট হাজার ৩৩ জন শিক্ষার্থী। ২০১০ সালের পর থেকে অর্থাৎ সপ্তম ব্যাচ থেকে ২০তম ব্যাচের শিক্ষার্থীদের নিয়ে এই সমাবর্তনের আয়োজন। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয় ২০১০ সালের ৯ ডিসেম্বর।

বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) ক্যাম্পাস ঘুরে দেখা যায়, আগাছা পরিষ্কারসহ বিশ্ববিদ্যালয় অভ্যন্তরীণ সড়ক পরিচ্ছন্নতার কাজ চলছে। বিজয়-২৪ হলের মাঠে করা হচ্ছে সমাবর্তন অনুষ্ঠানের মূল মঞ্চ। কেন্দ্রীয় মাঠ-১ এ থাকছে খাবারের আয়োজন। প্রশাসনিক ভবন, একাডেমিক ভবন, আবাসিক হলসহ সব ভবনে আলোকসজ্জা করা হয়েছে। তোরণ নির্মাণ, ব্যানার-ফেস্টুনসহ সৌন্দর্যবর্ধনকারী পতাকায় পুরো ক্যাম্পাসে চলছে উৎসবের আমেজ।

বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য অধ্যাপক এম এনামুল্লাহ বলেন, ‘১৫ বছর পর আমরা সমাবর্তন অনুষ্ঠান আয়োজন করতে যাচ্ছি। এরই মধ্যে আয়োজনের চূড়ান্ত প্রস্তুতি সম্পন্ন হয়েছে। সব মিলিয়ে একটি চমৎকার আয়োজন আমরা সম্পন্ন করতে যাচ্ছি।’

এমদাদুল হক মিলন/এসআর/জেআইএম

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow