১০ বছর কর্মস্থলে না গিয়েও বেতন নেওয়া কর্মচারীর ৫ বছরের কারাদণ্ড
কুয়েতে ১০ বছর কর্মস্থলে না গিয়েও বেতন নেওয়া এক সরকারি কর্মচারীকে ৫ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে দেশটির আদালত। এতদিন তিনি নিম্ন আদালতগুলো থেকে খালাস পেলেও সর্বোচ্চ আদালত সেই রায় বাতিল করে এবার কঠোর শাস্তি ঘোষণা করেছে। বেতনের অর্থ ফেরত দেওয়ার পাশাপাশি আদালত তাকে এর দুই গুণ জরিমানা করেছে। ফলে তাকে এখন মোট তিন লাখ ১২ হাজার কুয়েতি দিনার ফেরত দিতে হবে। এ ছাড়া আদালত তাকে সরকারি চাকরি থেকেও বরখাস্ত করার নির্দেশ দিয়েছে। মামলার নথিতে উল্লেখ করা হয়েছে, নাগরিক সেবা বিভাগে কর্মরত ওই ব্যক্তি দীর্ঘ এক দশক ধরে কাজে অনুপস্থিত থাকলেও নিয়মিত মাসিক বেতন পেয়ে গেছেন। কোনো কাজ না করেই কীভাবে এত বছর ধরে তার অ্যাকাউন্টে বেতন জমা পড়েছে—তা নিয়ে তদন্ত শুরু হলে বেরিয়ে আসে বেতন জালিয়াতি ও সরকারি অর্থ অপব্যবহারের চিত্র। সর্বোচ্চ আদালত বলেছে, প্রমাণগুলো স্পষ্টভাবে দেখায় যে আসামি দীর্ঘ সময় কাজে অনুপস্থিত ছিলেন এবং বেআইনিভাবে সরকারি অর্থ গ্রহণ করেছেন। তাই আগের খালাসের রায়গুলো ভুল ছিল। কুয়েতি সরকারি ব্যবস্থায় বেতন জালিয়াতির বিরুদ্ধে সাম্প্রতিক সময়ে দেওয়া সবচেয়ে কঠোর রায়গুলোর একটি এটি। দেশটি বর্তমানে দুর্নীতি দমন ও সরকারি খাতে
কুয়েতে ১০ বছর কর্মস্থলে না গিয়েও বেতন নেওয়া এক সরকারি কর্মচারীকে ৫ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে দেশটির আদালত। এতদিন তিনি নিম্ন আদালতগুলো থেকে খালাস পেলেও সর্বোচ্চ আদালত সেই রায় বাতিল করে এবার কঠোর শাস্তি ঘোষণা করেছে।
বেতনের অর্থ ফেরত দেওয়ার পাশাপাশি আদালত তাকে এর দুই গুণ জরিমানা করেছে। ফলে তাকে এখন মোট তিন লাখ ১২ হাজার কুয়েতি দিনার ফেরত দিতে হবে।
এ ছাড়া আদালত তাকে সরকারি চাকরি থেকেও বরখাস্ত করার নির্দেশ দিয়েছে।
মামলার নথিতে উল্লেখ করা হয়েছে, নাগরিক সেবা বিভাগে কর্মরত ওই ব্যক্তি দীর্ঘ এক দশক ধরে কাজে অনুপস্থিত থাকলেও নিয়মিত মাসিক বেতন পেয়ে গেছেন। কোনো কাজ না করেই কীভাবে এত বছর ধরে তার অ্যাকাউন্টে বেতন জমা পড়েছে—তা নিয়ে তদন্ত শুরু হলে বেরিয়ে আসে বেতন জালিয়াতি ও সরকারি অর্থ অপব্যবহারের চিত্র।
সর্বোচ্চ আদালত বলেছে, প্রমাণগুলো স্পষ্টভাবে দেখায় যে আসামি দীর্ঘ সময় কাজে অনুপস্থিত ছিলেন এবং বেআইনিভাবে সরকারি অর্থ গ্রহণ করেছেন। তাই আগের খালাসের রায়গুলো ভুল ছিল।
কুয়েতি সরকারি ব্যবস্থায় বেতন জালিয়াতির বিরুদ্ধে সাম্প্রতিক সময়ে দেওয়া সবচেয়ে কঠোর রায়গুলোর একটি এটি। দেশটি বর্তমানে দুর্নীতি দমন ও সরকারি খাতে নজরদারি শক্তিশালী করতে ব্যাপক উদ্যোগ গ্রহণ করেছে।
সূত্র: গাল্ফ নিউজ
এমএসএম
What's Your Reaction?