১১ ঘণ্টায়ও স্বাভাবিক হয়নি ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের যানজট

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জ অংশে গাড়ির দীর্ঘ লাইন টানা ১১ ঘণ্টাতেও স্বাভাবিক হয়নি। বুধবার (২৬ নভেম্বর) সকাল ১০টা থেকে থেমে থেমে শুরু হওয়া এই যানজট রাত ৯টায়ও কাঁচপুর থেকে বরপা পর্যন্ত ছয় থেকে সাত কিলোমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত থাকতে দেখা যায়। এতে যাত্রী সাধারণ ও পরিবহন শ্রমিকরা চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। হাইওয়ে পুলিশ ও পরিবহন সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, তারাব ব্রিজটি সংস্কারের কারণে বন্ধ রাখা হয়েছে। এতে এ সড়কে চলাচলকারী যানবাহনগুলো কাঁচপুর দিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক হয়ে রাজধানীতে প্রবেশ করছে। এতে যানবাহনের চাপ বেড়ে গেছে। অন্যদিকে তারাব বিশ্বরোড গোলচত্বর থেকে বরাব পর্যন্ত কিছু কিছু খানাখন্দের কারণে যানবাহন ধীরগতিতে চলছে। ফলে সকাল দশটা থেকেই থেমে থেমে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। যা সন্ধ্যা থেকে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়ে সড়কের কাঁচপুর থেকে বরপা পর্যন্ত ছয়- সাত কিলোমিটার এলাকাজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। এতে মহাসড়কের উভয়দিকে যানবাহনের দীর্ঘ লাইন লেগে রয়েছে। ফলে ১১ ঘণ্টার যানজটে নাকাল যাত্রী সাধারণ ও পরিবহন শ্রমিকরা। এতে জেলার অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লার যানবাহনের হাজারো মানুষ পড়েছেন চরম ভোগান

১১ ঘণ্টায়ও স্বাভাবিক হয়নি ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের যানজট

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জ অংশে গাড়ির দীর্ঘ লাইন টানা ১১ ঘণ্টাতেও স্বাভাবিক হয়নি। বুধবার (২৬ নভেম্বর) সকাল ১০টা থেকে থেমে থেমে শুরু হওয়া এই যানজট রাত ৯টায়ও কাঁচপুর থেকে বরপা পর্যন্ত ছয় থেকে সাত কিলোমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত থাকতে দেখা যায়। এতে যাত্রী সাধারণ ও পরিবহন শ্রমিকরা চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন।

হাইওয়ে পুলিশ ও পরিবহন সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, তারাব ব্রিজটি সংস্কারের কারণে বন্ধ রাখা হয়েছে। এতে এ সড়কে চলাচলকারী যানবাহনগুলো কাঁচপুর দিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক হয়ে রাজধানীতে প্রবেশ করছে। এতে যানবাহনের চাপ বেড়ে গেছে। অন্যদিকে তারাব বিশ্বরোড গোলচত্বর থেকে বরাব পর্যন্ত কিছু কিছু খানাখন্দের কারণে যানবাহন ধীরগতিতে চলছে। ফলে সকাল দশটা থেকেই থেমে থেমে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। যা সন্ধ্যা থেকে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়ে সড়কের কাঁচপুর থেকে বরপা পর্যন্ত ছয়- সাত কিলোমিটার এলাকাজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে।

এতে মহাসড়কের উভয়দিকে যানবাহনের দীর্ঘ লাইন লেগে রয়েছে। ফলে ১১ ঘণ্টার যানজটে নাকাল যাত্রী সাধারণ ও পরিবহন শ্রমিকরা। এতে জেলার অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লার যানবাহনের হাজারো মানুষ পড়েছেন চরম ভোগান্তিতে। যানজটের তীব্রতায় অনেককে পায়ে হেঁটেও চলাচল করতে দেখা গেছে।

বাস যাত্রী জিয়া সরকার বলেন, ‌সকাল ১০টা থেকে শুরু হয়েছে যানজট। সকালে কাচপুর থেকে যানজট ঠেলে মাধবদী গিয়েছিলাম। কাজ সেরে বাড়ি ফিরছি। এখনো সেই যানজট।

যাত্রী আব্দুল করিম বলেন, কাচপুর থেকে ভুলতা গাউছিয়া ১০ মিনিটের পথ যানজটের কারণে দেড় ঘণ্টায় আসলাম।

মেঘলা পরিবনের চালক বাবুল হোসেন বলেন, যদিও আজ তারাব ব্রিজ বন্ধ থাকায় যানজট লেগেছে। কিন্তু এই সড়কের যানজট নিত্যনৈমিত্ত হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই যানজট নিরসনে স্থায়ী ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত।

শিমরইল ট্র্যাফিক পুলিশ পরিদর্শক জুলহাস উদ্দিন বলেন, তারাব ব্রিজের সংস্কার কাজের জন্য এ পথ দিয়ে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। অন্যদিকে তারাব বিশ্বরোড থেকে বরাবো বাসস্ট্যান্ড পর্যন্ত রাস্তায় কিছুটা খানাখন্দ থাকায় যানজট সৃষ্টি হয়েছে। তবে মহাসড়ককে যানজট মুক্ত রাখতে হাইওয়ে পুলিশ কাজ করছে। আশা করছি, অল্প সময়ের মধ্যে যানজট পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে হবে।


নাজমুল হুদা/কেএইচকে

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow