২০৩৬ সালের মধ্যে চাঁদে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের পরিকল্প

রাশিয়া আগামী এক দশকের মধ্যে চাঁদে একটি বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের পরিকল্পনা করছে। এই বিদ্যুৎকেন্দ্র ব্যবহার করা হবে রাশিয়ার চন্দ্র অভিযানের পাশাপাশি রাশিয়া–চীনের যৌথ গবেষণা স্টেশন পরিচালনার জন্য। রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় মহাকাশ সংস্থা রসকসমস জানিয়েছে, ২০৩৬ সালের মধ্যে এই বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের লক্ষ্য নেওয়া হয়েছে। এ জন্য তারা লাভোচকিন অ্যাসোসিয়েশন নামের একটি মহাকাশ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি করেছে। এই বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে চাঁদে পাঠানো রোভার, মানমন্দির এবং গবেষণা স্টেশনের অবকাঠামোতে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হবে বলে জানানো হয়েছে। রসকসমস সরাসরি না বললেও, প্রকল্পে রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় পারমাণবিক সংস্থা রোসাটম এবং কুরচাতভ ইনস্টিটিউট যুক্ত থাকায় ধারণা করা হচ্ছে। রসকসমস এক বিবৃতিতে বলেছে, এই প্রকল্পের মাধ্যমে এককালীন মিশনের বদলে দীর্ঘমেয়াদি চন্দ্র গবেষণার দিকে এগোবে রাশিয়া। ২০২৩ সালে রাশিয়ার লুনা–২৫ মিশন চাঁদে অবতরণের সময় বিধ্বস্ত হয়, যা তাদের মহাকাশ কর্মসূচ্রের জন্য বড় ধাক্কা ছিল। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্র ও চীন দ্রুত চাঁদ গবেষণায় এগিয়ে যাচ্ছে। রসকসমসের প্রধান দিমিত্রি বাকানভ জানিয়েছেন, চাঁদে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্

২০৩৬ সালের মধ্যে চাঁদে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের পরিকল্প

রাশিয়া আগামী এক দশকের মধ্যে চাঁদে একটি বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের পরিকল্পনা করছে। এই বিদ্যুৎকেন্দ্র ব্যবহার করা হবে রাশিয়ার চন্দ্র অভিযানের পাশাপাশি রাশিয়া–চীনের যৌথ গবেষণা স্টেশন পরিচালনার জন্য।

রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় মহাকাশ সংস্থা রসকসমস জানিয়েছে, ২০৩৬ সালের মধ্যে এই বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের লক্ষ্য নেওয়া হয়েছে। এ জন্য তারা লাভোচকিন অ্যাসোসিয়েশন নামের একটি মহাকাশ প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি করেছে।

এই বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে চাঁদে পাঠানো রোভার, মানমন্দির এবং গবেষণা স্টেশনের অবকাঠামোতে বিদ্যুৎ সরবরাহ করা হবে বলে জানানো হয়েছে।

রসকসমস সরাসরি না বললেও, প্রকল্পে রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় পারমাণবিক সংস্থা রোসাটম এবং কুরচাতভ ইনস্টিটিউট যুক্ত থাকায় ধারণা করা হচ্ছে।

রসকসমস এক বিবৃতিতে বলেছে, এই প্রকল্পের মাধ্যমে এককালীন মিশনের বদলে দীর্ঘমেয়াদি চন্দ্র গবেষণার দিকে এগোবে রাশিয়া।

২০২৩ সালে রাশিয়ার লুনা–২৫ মিশন চাঁদে অবতরণের সময় বিধ্বস্ত হয়, যা তাদের মহাকাশ কর্মসূচ্রের জন্য বড় ধাক্কা ছিল। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্র ও চীন দ্রুত চাঁদ গবেষণায় এগিয়ে যাচ্ছে।

রসকসমসের প্রধান দিমিত্রি বাকানভ জানিয়েছেন, চাঁদে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন এবং শুক্র গ্রহ অনুসন্ধান—এই দুটি লক্ষ্য এখন রাশিয়ার অগ্রাধিকার।

সূত্র: রয়টার্স

এমএসএম

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow