অতিরিক্ত শুল্কের মধ্যেই যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তপ্ত সম্পর্ক ও উচ্চ শুল্কের মধ্যেই দেশটিতে ভারতের পণ্য রপ্তানি পাঁচ মাস পর প্রথমবারের মতো বৃদ্ধি পেয়েছে। অক্টোবর মাসে যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি আগের মাসের তুলনায় ১৪.৫ শতাংশ বেড়েছে। ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের আরোপিত ৫০ শতাংশ শুল্ক কার্যকর হওয়ার পর ভারতের রপ্তানি কমে যায়। অর্থনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ ও আলোচনার ফলে পরিস্থিতি কিছুটা বদলেছে। ভারতের রাষ্ট্রায়ত্ত তেল কোম্পানিগুলো যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও বেশি বার্ষিক এলএনজি আমদানি করতে সম্মত হয়েছে। দুই দেশের মধ্যে নতুন বাণিজ্য চুক্তির আলোচনাও দ্রুত এগোচ্ছে। ভারত সরকারের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, চুক্তির কয়েকটি প্রধান বিষয় চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। অক্টোবরে ভারতের মোট পণ্য রপ্তানি ১১.৮ শতাংশ কমেছে, শীর্ষ ২০টি বাজারের মধ্যে ১৫টিতেই দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যে পতন দেখা গেছে। গ্লোবাল ট্রেড রিসার্চ ইনিশিয়েটিভের অজয় শ্রীবাস্তব বলেন, অক্টোবরের এই পুনরুদ্ধার সত্ত্বেও, মে থেকে অক্টোবরের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি প্রায় ২৮.৪ শতাংশ কমেছে, যা মাসিক ২.৫ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি রপ্তানি ক্ষতি। রাশিয়ার ওপর পশ্চিমা নিষেধ
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তপ্ত সম্পর্ক ও উচ্চ শুল্কের মধ্যেই দেশটিতে ভারতের পণ্য রপ্তানি পাঁচ মাস পর প্রথমবারের মতো বৃদ্ধি পেয়েছে। অক্টোবর মাসে যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি আগের মাসের তুলনায় ১৪.৫ শতাংশ বেড়েছে।
ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের আরোপিত ৫০ শতাংশ শুল্ক কার্যকর হওয়ার পর ভারতের রপ্তানি কমে যায়।
অর্থনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, কিছু গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ ও আলোচনার ফলে পরিস্থিতি কিছুটা বদলেছে।
ভারতের রাষ্ট্রায়ত্ত তেল কোম্পানিগুলো যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও বেশি বার্ষিক এলএনজি আমদানি করতে সম্মত হয়েছে।
দুই দেশের মধ্যে নতুন বাণিজ্য চুক্তির আলোচনাও দ্রুত এগোচ্ছে।
ভারত সরকারের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, চুক্তির কয়েকটি প্রধান বিষয় চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে।
অক্টোবরে ভারতের মোট পণ্য রপ্তানি ১১.৮ শতাংশ কমেছে, শীর্ষ ২০টি বাজারের মধ্যে ১৫টিতেই দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যে পতন দেখা গেছে।
গ্লোবাল ট্রেড রিসার্চ ইনিশিয়েটিভের অজয় শ্রীবাস্তব বলেন, অক্টোবরের এই পুনরুদ্ধার সত্ত্বেও, মে থেকে অক্টোবরের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি প্রায় ২৮.৪ শতাংশ কমেছে, যা মাসিক ২.৫ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি রপ্তানি ক্ষতি।
রাশিয়ার ওপর পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার পর ২০২২ সাল থেকে ভারত রাশিয়ার তেলের বড় ক্রেতায় পরিণত হয়।
এরই মধ্যে ট্রাম্প প্রশাসন দিল্লিকে মার্কিন জ্বালানি বেশি আমদানি করতে ও রাশিয়ার ওপর নির্ভরতা কমাতে চাপ দিয়ে আসছে।
সূত্র: বিবিসি
এমএসএম
What's Your Reaction?