অন্য মেজাজে ধরা দিলেন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল

অন্য মেজাজে ধরা দিলেন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। কোথাও স্বাদ নিলেন চটপটি-ফুচকার, কোথাও বাজালেন খোল-করতাল। কোথাও আবার শুনলেন সাধারণ মানুষের অভাব-অভিযোগের কথা। রাজভবনের উদ্যোগে ‘আমাদের গ্রাম, আমাদের রাজ্যপাল’ প্রকল্পের অংশ হিসেবে শনিবার (২২ নভেম্বর) আয়োজন করা হয়েছিল ‘জলতরঙ্গ’ কর্মসূচি। সেই অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েই পুরোদমে অন্য মেজাজে ধরা দিলেন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল। তিনি প্রথমেই হুগলির গঙ্গা নদীতে লঞ্চে করে নেমে স্বামী প্রজ্ঞানন্দ সরস্বতী বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। স্থানীয় এক মন্দিরে পূজা দিয়ে সেখান থেকে সোজা নাজিরগঞ্জে পৌঁছান। সেখানে পৌঁছে একটি চপের দোকানে দাঁড়িয়ে সেখানে চপ ও সেদ্ধ ছোলা স্বাদ নেন। এরপর পাশের একটি চায়ের দোকান থেকে মাটির ভাঁড়ে চা পান করেন। এরপর সেখানে দাঁড়িয়ে থাকা স্থানীয় বাসিন্দাদের কথা শোনেন। হাতের সামনে পশ্চিমবঙ্গের সংবিধান প্রধানকে পেয়ে এক নারী তার অভাব-অভিযোগের কথা রাজ্যপালকে জানান। রাজ্যপাল তাকে আশ্বস্ত করে ২৫ হাজার রুপি দেওয়ার ঘোষণা করেন। সেখান থেকে ফেরার পথে বজবজে ফেরিঘাটে নেমেই রাসমেলায় যান পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল। মেলার প্র

অন্য মেজাজে ধরা দিলেন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল

অন্য মেজাজে ধরা দিলেন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। কোথাও স্বাদ নিলেন চটপটি-ফুচকার, কোথাও বাজালেন খোল-করতাল। কোথাও আবার শুনলেন সাধারণ মানুষের অভাব-অভিযোগের কথা।

রাজভবনের উদ্যোগে ‘আমাদের গ্রাম, আমাদের রাজ্যপাল’ প্রকল্পের অংশ হিসেবে শনিবার (২২ নভেম্বর) আয়োজন করা হয়েছিল ‘জলতরঙ্গ’ কর্মসূচি। সেই অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েই পুরোদমে অন্য মেজাজে ধরা দিলেন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল।

তিনি প্রথমেই হুগলির গঙ্গা নদীতে লঞ্চে করে নেমে স্বামী প্রজ্ঞানন্দ সরস্বতী বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। স্থানীয় এক মন্দিরে পূজা দিয়ে সেখান থেকে সোজা নাজিরগঞ্জে পৌঁছান।

সেখানে পৌঁছে একটি চপের দোকানে দাঁড়িয়ে সেখানে চপ ও সেদ্ধ ছোলা স্বাদ নেন। এরপর পাশের একটি চায়ের দোকান থেকে মাটির ভাঁড়ে চা পান করেন।

এরপর সেখানে দাঁড়িয়ে থাকা স্থানীয় বাসিন্দাদের কথা শোনেন। হাতের সামনে পশ্চিমবঙ্গের সংবিধান প্রধানকে পেয়ে এক নারী তার অভাব-অভিযোগের কথা রাজ্যপালকে জানান। রাজ্যপাল তাকে আশ্বস্ত করে ২৫ হাজার রুপি দেওয়ার ঘোষণা করেন।

সেখান থেকে ফেরার পথে বজবজে ফেরিঘাটে নেমেই রাসমেলায় যান পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল। মেলার প্রবেশদ্বারে দাঁড়িয়ে ফুচকা ও চটপটি খান।

সফরের শেষে ইজেডসিসির উদ্যোগে বিভিন্ন শিল্পীদের এনে লঞ্চের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হচ্ছিল। সেখানে শিল্পীরা কীর্তন পরিবেশন শুরু করলে রাজ্যপাল নিজে হাতে তুলে নেন খোল-করতাল।

ডিডি/কেএএ/

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow