অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ 

জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান বলেছেন, বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো ধরনের বিদেশি হস্তক্ষেপ কাম্য নয়। পাশাপাশি সন্ত্রাসবাদকে কোনোভাবেই প্রশ্রয় না দেওয়ার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন তিনি। বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) ভারতের নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত কলম্বো সিকিউরিটি কনক্লেভে অংশ নিয়ে এসব মন্তব্য করেন ড. খলিলুর রহমান। এর আগে বুধবার তিনি ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন। বৈঠকে নিরাপত্তা সহযোগিতা, আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা ও অভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দুই দেশের সহযোগিতা বৃদ্ধির বিষয়ে আলোচনা হয়। এ সময় তিনি সুবিধাজনক সময়ে বাংলাদেশ সফরের জন্য দোভালকে আমন্ত্রণ জানান। অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব গ্রহণের পর এটি কোনো উপদেষ্টার দ্বিতীয় দিল্লি সফর। গত ফেব্রুয়ারিতে ইন্ডিয়া এনার্জি উইক-এ যোগ দিতে জ্বালানি উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান ভারত সফর করেন। ড. খলিলুর রহমান এমন সময়ে দিল্লিতে অবস্থান করছেন যখন মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল মৃত্যুদণ্ড প্রদান করেছে। রায় ঘোষণার পর শেখ হাসিনা দিল্লিতে

অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ 

জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান বলেছেন, বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো ধরনের বিদেশি হস্তক্ষেপ কাম্য নয়। পাশাপাশি সন্ত্রাসবাদকে কোনোভাবেই প্রশ্রয় না দেওয়ার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন তিনি।

বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) ভারতের নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত কলম্বো সিকিউরিটি কনক্লেভে অংশ নিয়ে এসব মন্তব্য করেন ড. খলিলুর রহমান।

এর আগে বুধবার তিনি ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভালের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন। বৈঠকে নিরাপত্তা সহযোগিতা, আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা ও অভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় দুই দেশের সহযোগিতা বৃদ্ধির বিষয়ে আলোচনা হয়। এ সময় তিনি সুবিধাজনক সময়ে বাংলাদেশ সফরের জন্য দোভালকে আমন্ত্রণ জানান।

অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব গ্রহণের পর এটি কোনো উপদেষ্টার দ্বিতীয় দিল্লি সফর। গত ফেব্রুয়ারিতে ইন্ডিয়া এনার্জি উইক-এ যোগ দিতে জ্বালানি উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান ভারত সফর করেন।

ড. খলিলুর রহমান এমন সময়ে দিল্লিতে অবস্থান করছেন যখন মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল মৃত্যুদণ্ড প্রদান করেছে। রায় ঘোষণার পর শেখ হাসিনা দিল্লিতে আশ্রয় নেন বলে জানা যায়। বাংলাদেশ অন্তর্বর্তী সরকার ইতোমধ্যে তাঁকে দেশে ফেরত পাঠাতে ভারতকে অনুরোধ জানিয়েছে।

দিল্লিতে অবস্থানকালে ভারত সরকারের সঙ্গে এই বিষয়টি নিয়ে উপদেষ্টার কোনো আলোচনা হয়েছে কিনা, তা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে জল্পনা দেখা দিয়েছে। তবে এ বিষয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow