আতাউর রহমান বিক্রমপুরীকে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো তথ্য মিথ্যা : কারা কর্তৃপক্ষ
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি বিভ্রান্তিকর কনটেন্ট ছড়িয়ে পড়েছে, যাতে দাবি করা হয় কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-১ এ আগত আতাউর রহমান বিক্রমপুরীকে মারধর করা হয়েছে। এছাড়াও তাকে কারাগারের কয়েদি/হাজতী দিয়ে জঙ্গিবাদের সাথে যুক্ত করে শারীরিক নির্যাতন করা হয়েছে। তবে, এই তথ্যটি সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং ভিত্তিহীন বলে জানিয়েছে কারা কর্তৃপক্ষ।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি কারা কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে জানানো হয়, আতাউর রহমান বিক্রমপুরী বর্তমানে কারাগারে নিরাপদ এবং সুস্থ আছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্যটি একেবারেই ভিত্তিহীন এবং এটি একটি সুপরিকল্পিত অপপ্রচার। একটি চক্র দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে এ ধরনের বিভ্রান্তি ও মিথ্যা তথ্য প্রচার করছে।
এ ধরনের অপপ্রচার থেকে সাবধান থাকতে এবং বিভ্রান্তি সৃষ্টি করার জন্য এ ধরনের কনটেন্টে বিশ্বাস না করতে সবাইকে অনুরোধ করা হয়েছে। পাশাপাশি, জনগণকে সচেতন থাকার এবং তথ্য যাচাই করে সঠিক তথ্য গ্রহণ করার আহ্বান জানানো হয়।
উল্লেখ্য, গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের মাধ্যমে আতাউর রহমান বিক্রমপুরীকে ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫ তারিখে তিন মাসের ডিটেনশন আদেশসহ কাশিমপুর কেন্দ্রীয়
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি বিভ্রান্তিকর কনটেন্ট ছড়িয়ে পড়েছে, যাতে দাবি করা হয় কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-১ এ আগত আতাউর রহমান বিক্রমপুরীকে মারধর করা হয়েছে। এছাড়াও তাকে কারাগারের কয়েদি/হাজতী দিয়ে জঙ্গিবাদের সাথে যুক্ত করে শারীরিক নির্যাতন করা হয়েছে। তবে, এই তথ্যটি সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং ভিত্তিহীন বলে জানিয়েছে কারা কর্তৃপক্ষ।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তি কারা কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে জানানো হয়, আতাউর রহমান বিক্রমপুরী বর্তমানে কারাগারে নিরাপদ এবং সুস্থ আছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত তথ্যটি একেবারেই ভিত্তিহীন এবং এটি একটি সুপরিকল্পিত অপপ্রচার। একটি চক্র দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে এ ধরনের বিভ্রান্তি ও মিথ্যা তথ্য প্রচার করছে।
এ ধরনের অপপ্রচার থেকে সাবধান থাকতে এবং বিভ্রান্তি সৃষ্টি করার জন্য এ ধরনের কনটেন্টে বিশ্বাস না করতে সবাইকে অনুরোধ করা হয়েছে। পাশাপাশি, জনগণকে সচেতন থাকার এবং তথ্য যাচাই করে সঠিক তথ্য গ্রহণ করার আহ্বান জানানো হয়।
উল্লেখ্য, গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের মাধ্যমে আতাউর রহমান বিক্রমপুরীকে ২৪ ডিসেম্বর ২০২৫ তারিখে তিন মাসের ডিটেনশন আদেশসহ কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-১ এ নিয়ে আসা হয়।