আমরা একটা বৈষম্যহীন সমাজ চাই: ড. এম এ কাইয়ুম

ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে আমরা একটা বৈষম্যহীন সমাজ চায়। যে সমাজের মধ্যে ধর্ম-বর্ণ-গোত্র, ধনী-গরিব ফকির-মিসকিন, শিক্ষিত-অশিক্ষিতর মধ্যে কোন ভেদাভেদ থাকবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ঢাকা ১১ আসনের মনোনীত প্রার্থী ড. এম এ কাইয়ুম।  সোমবার (২২ ডিসেম্বর) জেনজিদের সঙ্গে মিলনমেলায় তিনি এই মন্তব্য করেন।  কাইয়ুম বলেন, আমরা এমন একটা সমাজ বাস্তবায়ন করতে চাই যেখানে নারী-পুরুষ সমান অধিকার পাবে। এই দেশটা যেহেতু সবার এখানে সবাই স্বাধীনভাবে বিচরণ করতে পারবে। দেশে থাকবে আইনের শাসন। থাকবে ভোটের অধিকার, মানবাধিকার থাকবে।  তিনি বলেন, আমরা একটি উন্নত রাষ্ট্র গঠন করতে চাই। বিএনপির ৩১ দফায় সুস্পষ্ট অনেকগুলো কর্মসূচি দেওয়া হয়েছে। বিগত বিএনপির আমলে মেয়েদের ইন্টারমিডিয়েট পর্যন্ত পড়ালেখার প্রচলন ছিল এবং স্লোগান ছিল খাদ্যের বিনিময়ে শিক্ষা। এ খাদ্যের বিনিময়ে শিক্ষাটা যাতে দরিদ্র বাচ্চাদের পরিবারের বাচ্চারা অভাবের কারণে পড়ালেখা নষ্ট না হয়। যার জন্য খাদ্যের বিনিময় শিক্ষা কার্যক্রম পদ্ধতি চালু করা হয়েছিল।  তিনি আরও বলেন, মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠানগুলো শুধু মাওলানা বানানোর জন্য না, সেখানে কারিগরি শিক্ষা ব্য

আমরা একটা বৈষম্যহীন সমাজ চাই: ড. এম এ কাইয়ুম

ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে আমরা একটা বৈষম্যহীন সমাজ চায়। যে সমাজের মধ্যে ধর্ম-বর্ণ-গোত্র, ধনী-গরিব ফকির-মিসকিন, শিক্ষিত-অশিক্ষিতর মধ্যে কোন ভেদাভেদ থাকবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ঢাকা ১১ আসনের মনোনীত প্রার্থী ড. এম এ কাইয়ুম। 

সোমবার (২২ ডিসেম্বর) জেনজিদের সঙ্গে মিলনমেলায় তিনি এই মন্তব্য করেন। 

কাইয়ুম বলেন, আমরা এমন একটা সমাজ বাস্তবায়ন করতে চাই যেখানে নারী-পুরুষ সমান অধিকার পাবে। এই দেশটা যেহেতু সবার এখানে সবাই স্বাধীনভাবে বিচরণ করতে পারবে। দেশে থাকবে আইনের শাসন। থাকবে ভোটের অধিকার, মানবাধিকার থাকবে। 

তিনি বলেন, আমরা একটি উন্নত রাষ্ট্র গঠন করতে চাই। বিএনপির ৩১ দফায় সুস্পষ্ট অনেকগুলো কর্মসূচি দেওয়া হয়েছে। বিগত বিএনপির আমলে মেয়েদের ইন্টারমিডিয়েট পর্যন্ত পড়ালেখার প্রচলন ছিল এবং স্লোগান ছিল খাদ্যের বিনিময়ে শিক্ষা। এ খাদ্যের বিনিময়ে শিক্ষাটা যাতে দরিদ্র বাচ্চাদের পরিবারের বাচ্চারা অভাবের কারণে পড়ালেখা নষ্ট না হয়। যার জন্য খাদ্যের বিনিময় শিক্ষা কার্যক্রম পদ্ধতি চালু করা হয়েছিল। 

তিনি আরও বলেন, মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠানগুলো শুধু মাওলানা বানানোর জন্য না, সেখানে কারিগরি শিক্ষা ব্যবস্থা প্রচলন করা হয়েছিল। যাতে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীরা বিদেশে গিয়েও কর্মসংস্থান করতে পারে।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow