আরও কমেছে জ্বালানি তেলের দাম

ইউক্রেন–রাশিয়া যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা তৈরি হওয়ায় বিশ্ববাজারে কমেছে তেলের দাম। বিশ্লেষকদের মতে, যুদ্ধবিরতি হলে রাশিয়ার ওপর পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা শিথিল হতে পারে। ফলে বাজারে সরবরাহ বাড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) ব্রেন্ট ক্রুডের দাম ব্যারেলপ্রতি ৩৩ সেন্ট কমে ৬২.৮ ডলার, আর যুক্তরাষ্ট্রের ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট (ডব্লিউটিআই) ৩২ সেন্ট কমে ৫৮.৩৩ ডলার হয়েছে। মার্কিন থ্যাংকসগিভিং ছুটির কারণে লেনদেন তুলনামূলক ধীর ছিলো। বুধবার তেলের দাম ১ শতাংশ বেড়েছিলো। তবে বাজার এখনো অনিশ্চিত। একদিকে যুদ্ধবিরতির আলোচনা, অন্যদিকে অতিরিক্ত সরবরাহের শঙ্কা রয়েছে। এদিকে মার্কিন দূত স্টিভ উইটকফ আগামী সপ্তাহে রাশিয়া সফর করবেন সম্ভাব্য শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করতে। তবে রাশিয়ার এক শীর্ষ কূটনীতিক বলেছেন, মস্কো বড় ধরনের কোনো ছাড় দেবে না। বাজার বিশ্লেষকদের মতে, যুদ্ধবিরতি হলে ওয়ার প্রিমিয়াম কমে যাবে, অর্থাৎ তেলের দাম আরও নেমে যেতে পারে। শান্তি হলে রাশিয়ার তেল সহজে বাজারে আসবে, যা ইতোমধ্যেই সরবরাহ বহুল বাজারে আরও চাপ বাড়াবে। এ কারণে তেলের দাম মাঝারি মেয়াদে নিচের দিকে ঝুঁকে রয়েছে।  বাংলাভিশনের গুগল নিউ

আরও কমেছে জ্বালানি তেলের দাম

ইউক্রেন–রাশিয়া যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা তৈরি হওয়ায় বিশ্ববাজারে কমেছে তেলের দাম। বিশ্লেষকদের মতে, যুদ্ধবিরতি হলে রাশিয়ার ওপর পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা শিথিল হতে পারে। ফলে বাজারে সরবরাহ বাড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) ব্রেন্ট ক্রুডের দাম ব্যারেলপ্রতি ৩৩ সেন্ট কমে ৬২.৮ ডলার, আর যুক্তরাষ্ট্রের ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েট (ডব্লিউটিআই) ৩২ সেন্ট কমে ৫৮.৩৩ ডলার হয়েছে। মার্কিন থ্যাংকসগিভিং ছুটির কারণে লেনদেন তুলনামূলক ধীর ছিলো।

বুধবার তেলের দাম ১ শতাংশ বেড়েছিলো। তবে বাজার এখনো অনিশ্চিত। একদিকে যুদ্ধবিরতির আলোচনা, অন্যদিকে অতিরিক্ত সরবরাহের শঙ্কা রয়েছে।

এদিকে মার্কিন দূত স্টিভ উইটকফ আগামী সপ্তাহে রাশিয়া সফর করবেন সম্ভাব্য শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করতে। তবে রাশিয়ার এক শীর্ষ কূটনীতিক বলেছেন, মস্কো বড় ধরনের কোনো ছাড় দেবে না।

বাজার বিশ্লেষকদের মতে, যুদ্ধবিরতি হলে ওয়ার প্রিমিয়াম কমে যাবে, অর্থাৎ তেলের দাম আরও নেমে যেতে পারে। শান্তি হলে রাশিয়ার তেল সহজে বাজারে আসবে, যা ইতোমধ্যেই সরবরাহ বহুল বাজারে আরও চাপ বাড়াবে। এ কারণে তেলের দাম মাঝারি মেয়াদে নিচের দিকে ঝুঁকে রয়েছে।

 বাংলাভিশনের গুগল নিউজ ফলো করতে ক্লিক করুন
এদিকে ডিসেম্বর মাসে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভ সুদের হার কমাতে পারে। সুদের হার কমলে অর্থনীতি চাঙা হয় এবং তেলের চাহিদা বাড়ে।

সূত্র : রয়টার্স।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow