আসিয়ান সাংস্কৃতিক বন্ধন আরও মজবুত করছে মালয়েশিয়া

আসিয়ান সাংস্কৃতিক সম্পর্ক আরও মজবুত করতে এবং আঞ্চলিক পরিচয় সুদৃঢ় করতে মালয়েশিয়া তার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছে। মালয়েশিয়ার পর্যটন, শিল্প ও সংস্কৃতি উপমন্ত্রী দাতুক খাইরুল ফিরদাউস আকবর খান বলেন, মালয়েশিয়া মাদানি নীতির সহমর্মিতা, শ্রদ্ধা ও যৌথ সমৃদ্ধির মূল্যবোধের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে এ প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। তিনি বলেন, আমরা আশা করি এই উদ্যোগের প্রভাব আসিয়ানভুক্ত সব দেশের ওপর ইতিবাচকভাবে পড়বে এবং আমাদের সৃজনশীল শিল্পখাত আরও শক্তিশালী হবে। বুধবার (১৯ নভেম্বর) ২১তম আসিয়ান সিনিয়র অফিসিয়ালস মিটিং অন কালচার অ্যান্ড আর্টস এবং সংশ্লিষ্ট বৈঠকের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। উপমন্ত্রী জানান, আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে সংস্কৃতির ভূমিকা এখন আরও মানুষকেন্দ্রিক দৃষ্টিভঙ্গির দিকে এগোচ্ছে। তিনি বলেন, আমরা যখন আমাদের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যকে এগিয়ে নিতে থাকি, তখন বুঝতে পারি—মানুষে মানুষে গভীর সংযোগ গড়ে তুলতে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম, সাংস্কৃতিক পর্যটন ও যৌথ শিল্প উদ্যোগগুলো অত্যন্ত কার্যকর। ডিজিটাল সংযোগ, সাংস্কৃতিক ভ্রমণ এবং বিভিন্ন যৌথ শিল্প প্রকল্প পারস্পরিক বোঝাপড়া বাড়াতে সহায়তা করে ব

আসিয়ান সাংস্কৃতিক বন্ধন আরও মজবুত করছে মালয়েশিয়া

আসিয়ান সাংস্কৃতিক সম্পর্ক আরও মজবুত করতে এবং আঞ্চলিক পরিচয় সুদৃঢ় করতে মালয়েশিয়া তার অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেছে।

মালয়েশিয়ার পর্যটন, শিল্প ও সংস্কৃতি উপমন্ত্রী দাতুক খাইরুল ফিরদাউস আকবর খান বলেন, মালয়েশিয়া মাদানি নীতির সহমর্মিতা, শ্রদ্ধা ও যৌথ সমৃদ্ধির মূল্যবোধের সঙ্গে সঙ্গতি রেখে এ প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।

তিনি বলেন, আমরা আশা করি এই উদ্যোগের প্রভাব আসিয়ানভুক্ত সব দেশের ওপর ইতিবাচকভাবে পড়বে এবং আমাদের সৃজনশীল শিল্পখাত আরও শক্তিশালী হবে।

বুধবার (১৯ নভেম্বর) ২১তম আসিয়ান সিনিয়র অফিসিয়ালস মিটিং অন কালচার অ্যান্ড আর্টস এবং সংশ্লিষ্ট বৈঠকের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

উপমন্ত্রী জানান, আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে সংস্কৃতির ভূমিকা এখন আরও মানুষকেন্দ্রিক দৃষ্টিভঙ্গির দিকে এগোচ্ছে। তিনি বলেন, আমরা যখন আমাদের সমৃদ্ধ সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যকে এগিয়ে নিতে থাকি, তখন বুঝতে পারি—মানুষে মানুষে গভীর সংযোগ গড়ে তুলতে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম, সাংস্কৃতিক পর্যটন ও যৌথ শিল্প উদ্যোগগুলো অত্যন্ত কার্যকর।

ডিজিটাল সংযোগ, সাংস্কৃতিক ভ্রমণ এবং বিভিন্ন যৌথ শিল্প প্রকল্প পারস্পরিক বোঝাপড়া বাড়াতে সহায়তা করে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

খাইরুল ফিরদাউস জানান, এসব সাংস্কৃতিক আকাঙ্ক্ষাকে বাস্তব রূপ দিয়ে আঞ্চলিক পর্যায়ে মানুষের উপকারে আসে এমন প্রকল্প বাস্তবায়নে মালয়েশিয়া গুরুত্ব দিচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, আসিয়ান প্লাস থ্রি—চীন, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ার সহযোগিতা এই সাংস্কৃতিক উদ্যোগগুলোকে এগিয়ে নিতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

তিনি বলেন, আমরা এই তিন দেশের সঙ্গে গড়ে ওঠা সুসম্পর্ক, গঠনমূলক সংলাপ এবং পারস্পরিক লাভজনক অংশীদারত্বকে অত্যন্ত মূল্য দেই।

প্লাস থ্রি সহযোগিতার মাধ্যমে শান্তি, সহনশীলতা ও পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ গড়ে তুলতে সংস্কৃতি ও শিল্পকে গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহারের ওপর জোর দেওয়া হচ্ছে।

এই লক্ষ্য বাস্তবায়িত হচ্ছে আসিয়ান ফেস্টিভ্যাল অব আর্টস এবং আসিয়ান সিটি অব কালচার-এর মতো উদ্যোগের মাধ্যমে।

এমআরএম/এএসএম

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow