আড়াই মাস পর কবর থেকে বৃদ্ধের লাশ উত্তোলন
যশোরের মনিরামপুরের নেহালপুর গ্রামের মজিদ দফাদার (৬৫) নামের এক বৃদ্ধের মরদেহ কবর থেকে তোলা হয়েছে। মজিদ দফাদার নেহালপুর গ্রামের মৃত মোল্যা দফাদারের ছেলে। রোববার (৭ ডিসেম্বর) সকালে মনিরামপুরের সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাসুদুর রহমানের উপস্থিতিতে মরদেহ উত্তোলন করে ময়নাতদন্তের জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। জানা যায়, জমি নিয়ে মজিদ দফাদারের সঙ্গে ছেলে সোহরাব দফাদারের বিরোধ চলে আসছিল বলে অভিযোগ ওঠে। জমির শরিকদের ফাঁকি দিয়ে নিজের নামে জমি লিখে নিতে মজিদ দফাদারকে চাপ প্রয়োগ করেন সোহরাব। এতে রাজি না হওয়ায় ১৫ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় নিজ বাবাকে মারধর করে একটি ঘরে তালাবদ্ধ করে রাখার অভিযোগ ওঠে ছেলে সোহরাব দফাদারের বিরুদ্ধে। একপর্যায় বাবার মৃত্যু হলে তড়িঘড়ি করে পরদিন ভোরে দাফন করা হয়। এতে স্বজন ও স্থানীয়দের মাঝে সন্দেহের সৃষ্টি হয়। পরে সোহরাবের আপন ভগ্নিপতি পার্শ্ববর্তী খাকুন্দি গ্রামের সাত্তার মোল্যা ২৯ সেপ্টেম্বর হত্যার অভিযোগে সোহরাবের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করেন। গত ১১ নভেম্বর মনিরামপুর থানায় মামলাটি রেকর্ড হয়। মামলার প্রেক্ষিতে আদালতের নির্দেশে ময়নাতদন্তের জন্য কবর থেকে লাশ উত্তোলন করা হয়। লাশ উত্তোলন
যশোরের মনিরামপুরের নেহালপুর গ্রামের মজিদ দফাদার (৬৫) নামের এক বৃদ্ধের মরদেহ কবর থেকে তোলা হয়েছে। মজিদ দফাদার নেহালপুর গ্রামের মৃত মোল্যা দফাদারের ছেলে।
রোববার (৭ ডিসেম্বর) সকালে মনিরামপুরের সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাসুদুর রহমানের উপস্থিতিতে মরদেহ উত্তোলন করে ময়নাতদন্তের জন্য নিয়ে যাওয়া হয়।
জানা যায়, জমি নিয়ে মজিদ দফাদারের সঙ্গে ছেলে সোহরাব দফাদারের বিরোধ চলে আসছিল বলে অভিযোগ ওঠে। জমির শরিকদের ফাঁকি দিয়ে নিজের নামে জমি লিখে নিতে মজিদ দফাদারকে চাপ প্রয়োগ করেন সোহরাব। এতে রাজি না হওয়ায় ১৫ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় নিজ বাবাকে মারধর করে একটি ঘরে তালাবদ্ধ করে রাখার অভিযোগ ওঠে ছেলে সোহরাব দফাদারের বিরুদ্ধে। একপর্যায় বাবার মৃত্যু হলে তড়িঘড়ি করে পরদিন ভোরে দাফন করা হয়।
এতে স্বজন ও স্থানীয়দের মাঝে সন্দেহের সৃষ্টি হয়। পরে সোহরাবের আপন ভগ্নিপতি পার্শ্ববর্তী খাকুন্দি গ্রামের সাত্তার মোল্যা ২৯ সেপ্টেম্বর হত্যার অভিযোগে সোহরাবের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করেন। গত ১১ নভেম্বর মনিরামপুর থানায় মামলাটি রেকর্ড হয়। মামলার প্রেক্ষিতে আদালতের নির্দেশে ময়নাতদন্তের জন্য কবর থেকে লাশ উত্তোলন করা হয়।
লাশ উত্তোলনের সময় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা নেহালপুর ক্যাম্প ইনচার্জ রেজাউল করিম।
মনিরামপুরের সহকারী কমিশনার (ভূমি) মাসুদুর রহমান কালবেলাকে বলেন, লাশ উত্তোলন করে ময়নাতদন্তের জন্য যশোর ২৫০ শয্যা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা রেজাউল করিম কালবেলাকে জানান, গত ৫ নভেম্বর সোহরাবকে আটক করে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে।
What's Your Reaction?