জনপ্রিয় ইসলামি আলোচক মাওলানা রফিকুল ইসলাম মাদানিকেও আয়নাঘর থেকে উদ্ধারকৃত সেই ইলেকট্রিক চেয়ারে বসানো হয়েছিল।
বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) রাতে যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের একটি ফেসবুক পোস্টের মন্তব্যে এই দাবি করেন রফিকুল ইসলাম মাদানি।
ওই মন্তব্যে তিনি বলেন, এ ইলেক্ট্রিক চেয়ারে আমাকেও বসানো হয়েছিল। কসম করে বললেও কাফফারা দিতে হবে না, এ চেয়ারের কারণে কাশিমপুর ২ এ জাহাঙ্গীর ভাই নামে একজনকে দেখেছি সে স্মৃতি শক্তি হারিয়ে পাগল হয়ে গেছে।
তিনি আরও বলেন, খোকন ভাই নামে একজন আমার পাশের রুমে থাকত। তিনি পাগল হয়ে অল্প বয়সে মা রা গেছে!
এছাড়াও তিনি বলেন, ২ ফিট বাই ৪ ফিট জায়গার মধ্যেই থাকা আর টয়লেট। নড়াচড়া করতে পারতাম না, নামাজ পড়লে হাতের ২ পাশ দেয়ালে লাগতো!
রফিকুল ইসলাম মাদানির করা এ মন্তব্যে এখন পর্যন্ত সাড়ে ৪ হাজারেরও বেশি রিঅ্যাক্ট পড়েছে।
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ওই ফেসবুক পোস্টে লেখেন, ২ ফিট বাই ৪ ফিট জায়গার মধ্যেই থাকা আর টয়লেট। এমন সেল ছিল ৯ টা। মাটিতে শুয়ে ঘুমানোর জায়গাটুকুও ছিল না।