ইউক্রেন পরিকল্পনা চূড়ান্ত করতে রাশিয়ায় দূত পাঠাবেন ট্রাম্প
ইউক্রেন বলছে, তারা রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ শেষ করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের পরিকল্পনাকে সমর্থন করে। অপরদিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, এ বিষয়ে চুক্তি নিশ্চিত করার জন্য ‘অগ্রগতি’ হচ্ছে এবং তিনি প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে আলোচনার জন্য রাশিয়ায় তার বিশেষ দূত পাঠাবেন। খবর আল জাজিরার। মঙ্গলবার জেনেভায় ট্রাম্পের প্রাথমিক শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করার জন্য যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউক্রেনীয় আলোচকদের বৈঠকের পর কূটনৈতিক তৎপরতা শুরু হয়। তবে যুক্তরাষ্ট্রের এই পরিকল্পনাকে রাশিয়ার জন্য ইতিবাচক তালিকা হিসাবে উল্লেখ করেছিল ইউক্রেন। কারণ সেখানে কিয়েভকে মস্কোর কাছে বেশ কিছু অঞ্চল ছেড়ে দেওয়ার, তাদের সামরিক বাহিনী সীমিত করার এবং ন্যাটোতে যোগদানের বিষয়ে হাল ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছিল। ইউক্রেন এবং তাদের ইউরোপীয় মিত্ররা এ বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশের পর পরিকল্পনায় কিছু সংশোধন আনা হয় এবং কিয়েভ এতে স্বাগত জানিয়েছে। এর আগে একজন ইউক্রেনীয় কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, কিয়েভ এই ‘কাঠামোর সারমর্ম’ সমর্থন করে। এই গতিশীলতার ওপর ভিত্তি করে, জেনেভায় আলোচনার নেতৃত্বদানকারী জেলেন
ইউক্রেন বলছে, তারা রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ শেষ করার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের পরিকল্পনাকে সমর্থন করে। অপরদিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, এ বিষয়ে চুক্তি নিশ্চিত করার জন্য ‘অগ্রগতি’ হচ্ছে এবং তিনি প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে আলোচনার জন্য রাশিয়ায় তার বিশেষ দূত পাঠাবেন। খবর আল জাজিরার।
মঙ্গলবার জেনেভায় ট্রাম্পের প্রাথমিক শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করার জন্য যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউক্রেনীয় আলোচকদের বৈঠকের পর কূটনৈতিক তৎপরতা শুরু হয়।
তবে যুক্তরাষ্ট্রের এই পরিকল্পনাকে রাশিয়ার জন্য ইতিবাচক তালিকা হিসাবে উল্লেখ করেছিল ইউক্রেন। কারণ সেখানে কিয়েভকে মস্কোর কাছে বেশ কিছু অঞ্চল ছেড়ে দেওয়ার, তাদের সামরিক বাহিনী সীমিত করার এবং ন্যাটোতে যোগদানের বিষয়ে হাল ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছিল।
ইউক্রেন এবং তাদের ইউরোপীয় মিত্ররা এ বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশের পর পরিকল্পনায় কিছু সংশোধন আনা হয় এবং কিয়েভ এতে স্বাগত জানিয়েছে।
এর আগে একজন ইউক্রেনীয় কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, কিয়েভ এই ‘কাঠামোর সারমর্ম’ সমর্থন করে। এই গতিশীলতার ওপর ভিত্তি করে, জেনেভায় আলোচনার নেতৃত্বদানকারী জেলেনস্কির চিফ অফ স্টাফ আন্দ্রি ইয়েরমাক মার্কিন সংবাদ ওয়েবসাইট অ্যাক্সিওসকে বলেন, ইউক্রেন যে নিরাপত্তা গ্যারান্টি চাইছে তা ‘খুবই দৃঢ়’ বলে মনে হচ্ছে।
হোয়াইট হাউজে বক্তৃতা দেওয়ার সময় ট্রাম্প স্বীকার করেছেন যে ইউক্রেন যুদ্ধের সমাধান ‘সহজ নয়’, তবে তিনি আরও বলেন, ‘আমরা একটি চুক্তির কাছাকাছি চলে এসেছি’।
তিনি বলেন, আমি ভেবেছিলাম এটি একটি সহজ চুক্তি হবে, তবে আমি মনে করি আমরা অগ্রগতি করছি।
পরে তার ট্রুথ সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে তিনি বলেন, এই চুক্তির বিষয়ে ‘কিছু’ অবশিষ্ট পার্থক্য দূর করার জন্য তিনি রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে দেখা করার জন্য বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফকে মস্কোতে পাঠাবেন। তিনি বলেন, পুতিন এবং জেলেনস্কির সঙ্গে শিগগির দেখা করার আশা করছেন
টিটিএন
What's Your Reaction?