ইজতেমায় আরও এক মুসল্লির মৃত্যু

গাজীপুরের টঙ্গী বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে চলমান জোড় ইজতেমায় অংশ নিতে আসা আরও এক মুসল্লির মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (২৮ নভেম্বর) জুমার নামাজের সময় তার মৃত্যু হয়। কালবেলাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন তাবলিগের শুরায়ি নেজামের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান। মৃত মুসল্লির নাম চাঁন মিয়া (৬০)। তিনি জামালপুরের সরিষাবাড়ী উপজেলার বাসিন্দা। চাকরির সুবাদে নারায়ণগঞ্জের রঘুনাথপুর এলাকায় ভাড়া থাকতেন। হাবিবুল্লাহ রায়হান বলেন, জুমার নামাজের হঠাৎ স্ট্রোক করেন চাঁন মিয়া। তাৎক্ষণিকভাবে সাথীরা তাকে ইজতেমা মাঠ সংলগ্ন হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এর আগে ভোররাতেও এক মুসল্লির মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলমান ৫ দিনের জোড় ইজতেমায় আগত মুসল্লিদের মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ২ জনে। উল্লেখ্য, ইজতেমায় দেশের চিল্লাধারী মুসল্লি ছাড়াও বিশ্বের প্রায় ১৭টি দেশের ৪৩৬ জন বিদেশি মেহমান ময়দান অবস্থান নিয়েছেন। জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনএসআই-এর তথ্যমতে, শুক্রবার সকাল পর্যন্ত পাকিস্তান থেকে ৩০৮ জন, ভারত থেকে ৭০ জন, কিরগিজস্তান থেকে ১০ জন, কানাডা থেকে ৯ জন, মিয়ানমার থেকে ৩ জন, ইয়েমেন থেকে ৪ জন, চীন থেকে ১ জন, সৌদি আরব থেকে ৬ জন

ইজতেমায় আরও এক মুসল্লির মৃত্যু

গাজীপুরের টঙ্গী বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে চলমান জোড় ইজতেমায় অংশ নিতে আসা আরও এক মুসল্লির মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (২৮ নভেম্বর) জুমার নামাজের সময় তার মৃত্যু হয়। কালবেলাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন তাবলিগের শুরায়ি নেজামের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান।

মৃত মুসল্লির নাম চাঁন মিয়া (৬০)। তিনি জামালপুরের সরিষাবাড়ী উপজেলার বাসিন্দা। চাকরির সুবাদে নারায়ণগঞ্জের রঘুনাথপুর এলাকায় ভাড়া থাকতেন।

হাবিবুল্লাহ রায়হান বলেন, জুমার নামাজের হঠাৎ স্ট্রোক করেন চাঁন মিয়া। তাৎক্ষণিকভাবে সাথীরা তাকে ইজতেমা মাঠ সংলগ্ন হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। এর আগে ভোররাতেও এক মুসল্লির মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলমান ৫ দিনের জোড় ইজতেমায় আগত মুসল্লিদের মৃত্যুর সংখ্যা দাঁড়াল ২ জনে।

উল্লেখ্য, ইজতেমায় দেশের চিল্লাধারী মুসল্লি ছাড়াও বিশ্বের প্রায় ১৭টি দেশের ৪৩৬ জন বিদেশি মেহমান ময়দান অবস্থান নিয়েছেন। জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনএসআই-এর তথ্যমতে, শুক্রবার সকাল পর্যন্ত পাকিস্তান থেকে ৩০৮ জন, ভারত থেকে ৭০ জন, কিরগিজস্তান থেকে ১০ জন, কানাডা থেকে ৯ জন, মিয়ানমার থেকে ৩ জন, ইয়েমেন থেকে ৪ জন, চীন থেকে ১ জন, সৌদি আরব থেকে ৬ জন, তিউনিসিয়া থেকে ১ জন, যুক্তরাজ্য থেকে ৭ জন, ইতালি থেকে ২ জন, নাইজার থেকে ১ জন, আফগানিস্তান থেকে ৬ জন, আমেরিকা থেকে ১ জন, জার্মানি থেকে ১ জন ও জাপান থেকে একজন মুসল্লি এসে ময়দানে তাদের জন্য নির্ধারিত স্থানে অবস্থান নিয়েছেন।

ইজতেমার মুরুব্বিরা বলেন, পাঁচ দিনের জোড় তাবলিগ জামাতের এক ঐতিহ্য বিশেষ। দাওয়াতের কাজের চেতনার স্পন্দন জাগানোর বিশেষ আয়োজন। এখান থেকেই সারা বছরের কাজের সঠিক নকশা ও দিকনির্দেশনা নির্ধারিত হয়।

জোড় উপলক্ষে স্থানীয় প্রশাসন এবং সেবা সংস্থাগুলো প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদান করছে। নিরাপত্তার জন্য তাবলিগের স্বেচ্ছাসেবকের পাশাপাশি আইনশৃঙ্খলা বাহিনি মোতায়েন করা হয়েছে।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow