একদিনই ইসরায়েলি বাহিনী ‘২৭ বার যুদ্ধবিরতি ভেঙেছে’

ইসরায়েল ইচ্ছে করে যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভঙ্গ করছে বলে অভিযোগ তুলেছে হামাস। সংগঠনটির বিবৃতিতে বলা হয়, চুক্তির শর্ত না মেনে ইসরায়েল আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনও লঙ্ঘন করছে। শুধু গতকালই ইসরায়েলি বাহিনী ২৭ বার যুদ্ধবিরতি ভেঙেছে। এদিন হামলায় ২৪ ফিলিস্তিন নিহত এবং ৮৭ জন আহত হয়েছেন। হামাস বলছে, এর মানবিক ও নিরাপত্তাজনিত দায় ইসরায়েলেরই। খবর আল জাজিরার। অন্যদিকে ইসরায়েল দাবি করেছে, গাজায় ইসরায়েল-নিয়ন্ত্রিত এলাকায় হামাসের এক যোদ্ধা সেনাদের ওপর হামলা করলে তারা পাল্টা অভিযান চালায়। এতে হামাসের পাঁচ সদস্য নিহত হয়। তবে হামাস বলেছে, নিহতদের নাম প্রকাশ না করলে তারা এ দাবি মানবে না। হামাস নেতা ইজ্জাত আল-রেশেক বলেছেন, ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি থেকে সরে গিয়ে আবার বড় ধরনের যুদ্ধ শুরু করতে চাইছে। তিনি আন্তর্জাতিক মধ্যস্থতাকারী ও যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলের ওপর চাপ বাড়ানোর আহ্বান জানান। গাজা থেকে সাংবাদিকরা জানাচ্ছেন, যুদ্ধবিরতি শুধু নামেই আছে। এর মধ্যেও ইসরায়েল বিভিন্ন এলাকায় বিমান হামলা চালিয়ে মানুষের নিরাপত্তাবোধ নষ্ট করে দিয়েছে। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ বলছে, ইসরায়েল গাজা আরও গভীর পর্যন্ত অবস্থান নিয়েছে, ফলে উত্তরাঞ্চলের

একদিনই ইসরায়েলি বাহিনী ‘২৭ বার যুদ্ধবিরতি ভেঙেছে’
ইসরায়েল ইচ্ছে করে যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভঙ্গ করছে বলে অভিযোগ তুলেছে হামাস। সংগঠনটির বিবৃতিতে বলা হয়, চুক্তির শর্ত না মেনে ইসরায়েল আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনও লঙ্ঘন করছে। শুধু গতকালই ইসরায়েলি বাহিনী ২৭ বার যুদ্ধবিরতি ভেঙেছে। এদিন হামলায় ২৪ ফিলিস্তিন নিহত এবং ৮৭ জন আহত হয়েছেন। হামাস বলছে, এর মানবিক ও নিরাপত্তাজনিত দায় ইসরায়েলেরই। খবর আল জাজিরার। অন্যদিকে ইসরায়েল দাবি করেছে, গাজায় ইসরায়েল-নিয়ন্ত্রিত এলাকায় হামাসের এক যোদ্ধা সেনাদের ওপর হামলা করলে তারা পাল্টা অভিযান চালায়। এতে হামাসের পাঁচ সদস্য নিহত হয়। তবে হামাস বলেছে, নিহতদের নাম প্রকাশ না করলে তারা এ দাবি মানবে না। হামাস নেতা ইজ্জাত আল-রেশেক বলেছেন, ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি থেকে সরে গিয়ে আবার বড় ধরনের যুদ্ধ শুরু করতে চাইছে। তিনি আন্তর্জাতিক মধ্যস্থতাকারী ও যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলের ওপর চাপ বাড়ানোর আহ্বান জানান। গাজা থেকে সাংবাদিকরা জানাচ্ছেন, যুদ্ধবিরতি শুধু নামেই আছে। এর মধ্যেও ইসরায়েল বিভিন্ন এলাকায় বিমান হামলা চালিয়ে মানুষের নিরাপত্তাবোধ নষ্ট করে দিয়েছে। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ বলছে, ইসরায়েল গাজা আরও গভীর পর্যন্ত অবস্থান নিয়েছে, ফলে উত্তরাঞ্চলের অনেক পরিবার অবরুদ্ধ হয়ে পড়েছে। এ ছাড়া চুক্তিতে অনুমোদিত হলেও খাদ্য, ত্রাণ ও চিকিৎসাসামগ্রী ঢোকায় ইসরায়েল এখনো কঠোর নিয়ন্ত্রণ বজায় রেখেছে।  

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow