এপিএ বাস্তবায়নে প্রথম স্থান অর্জন আনসার বাহিনীর

3 months ago 34

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের ২০২২-২৩ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) বাস্তবায়ন মূল্যায়নে প্রথম স্থান অর্জন করেছে বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে এপিএ প্রবর্তনের পর আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী এই প্রথমবারের মতো শীর্ষস্থান লাভের গৌরব অর্জন করেছে।

রোববার (২৩ জুন) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত ২০২৪-২৫ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর, ২০২২-২৩ অর্থবছরের বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির মূল্যায়ন এবং ২০২৩-২৪ অর্থবছরের শুদ্ধাচার পুরস্কার সংক্রান্ত অনুষ্ঠানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল একেএম আমিনুল হকের হাতে এই কৃতিত্বপূর্ণ অর্জনের স্বীকৃতি স্বরূপ সনদ ও ক্রেস্ট তুলে দেন।

বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) বাস্তবায়ন মূল্যায়নে প্রথম স্থান অর্জন করায় বাহিনীর সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের প্রতি ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল একেএম আমিনুল হক।

সবাইকে এই অর্জনে উদ্বুদ্ধ হয়ে সততা, নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সহিত আরও পেশাদার মনোভাব নিয়ে কাজ করতে বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার রূপকল্প-২০৪১ বাস্তবায়নের মাধ্যমে একটি উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে বাহিনীর সবাইকে সম্মিলিতভাবে কাজ করার আহ্বান জানান মহাপরিচালক মেজর জেনারেল একেএম আমিনুল হক।

বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি (এপিএ) মূলত একটি স্বনিয়ন্ত্রিত কৌশল যা একটি সংস্থাকে লক্ষ্য অর্জনের দিকে ধাবিত করে। এতে প্রতিফলিত হয় সরকারের নির্বাচনী ইশতেহার , টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা ২০৩০, অষ্টম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা (২০২১-২৫), প্রেক্ষিত পরিকল্পনা, ব-দ্বীপ পরিকল্পনা-২১০০।

এই সব উন্নয়ন পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য সরকারের প্রতিটি দপ্তরে বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি বাস্তবায়নের মাধ্যম হিসেবে পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়। একটি প্রতিষ্ঠান আগামী এক বছর কী কী কার্যক্রম গ্রহণ করবে, কতটুকু কার্যক্রম করবে এবং তা বাস্তবায়নের মাধ্যমে একটি কার্যকর প্রশাসনিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে সহায়তা করে এপিএ।

টিটি/জেএইচ/জেআইএম

Read Entire Article