এভারকেয়ারের পথে তারেক রহমান
রাজধানীর পূর্বাচল ৩০০ ফিট এলাকায় আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেশবাসীর উদ্দেশে বক্তব্য দিয়ে এভারকেয়ারের পথে রওয়ানা দিয়েছেন তারেক রহমান। বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেল ৪টা ১৮ মিনিটের দিকে সংবর্ধনাস্থল ত্যাগ করে এভারকেয়ারের উদ্দেশে যাত্রা করেন তিনি। সেখানে চিকিৎসারত মা খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করবেন। এর আগে, এদিন বেলা ১১ টা ৪০ মিনিটে তাকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার ফ্লাইট নং বিজি-২০২ হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। পরে সেখানে সংক্ষিপ্ত আনুষ্ঠানিকতা শেষে বিকেল ৩টা ৫০ মিনিটের দিকে সংবর্ধনাস্থলে পৌঁছান অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে প্রথমেই মহান আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করেন তারেক। তিনি বলেন, প্রথমেই রাব্বুল আলামিনের প্রতি শুকরিয়া আদায় করছি। মহান রাব্বুল আলামিনের দয়ায় মাতৃভূমিতে ফিরে এসেছি। তারেক বলেন, সবাই মিলে এমন একটি বাংলাদেশ গড়ে তুলব আমরা, যা একজন মা দেখেন। অর্থাৎ একটি নিরাপদ বাংলাদেশ আমরা গড়ে তুলতে চাই। যে বাংলাদেশে একজন মানুষ নিরাপদে ঘর থেকে বের হতে পারে ও ঘরে ফিরে আসতে পারে। তিনি আরও বলেন, ৭১-এ দেশের মানুষ যেমন স্বাধীনতা অর্জন করেছিল, ২০২৪ সালে ত
রাজধানীর পূর্বাচল ৩০০ ফিট এলাকায় আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে দেশবাসীর উদ্দেশে বক্তব্য দিয়ে এভারকেয়ারের পথে রওয়ানা দিয়েছেন তারেক রহমান।
বৃহস্পতিবার (২৫ ডিসেম্বর) বিকেল ৪টা ১৮ মিনিটের দিকে সংবর্ধনাস্থল ত্যাগ করে এভারকেয়ারের উদ্দেশে যাত্রা করেন তিনি। সেখানে চিকিৎসারত মা খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করবেন।
এর আগে, এদিন বেলা ১১ টা ৪০ মিনিটে তাকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের বোয়িং ৭৮৭-৮ ড্রিমলাইনার ফ্লাইট নং বিজি-২০২ হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। পরে সেখানে সংক্ষিপ্ত আনুষ্ঠানিকতা শেষে বিকেল ৩টা ৫০ মিনিটের দিকে সংবর্ধনাস্থলে পৌঁছান
অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে প্রথমেই মহান আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করেন তারেক। তিনি বলেন, প্রথমেই রাব্বুল আলামিনের প্রতি শুকরিয়া আদায় করছি। মহান রাব্বুল আলামিনের দয়ায় মাতৃভূমিতে ফিরে এসেছি।
তারেক বলেন, সবাই মিলে এমন একটি বাংলাদেশ গড়ে তুলব আমরা, যা একজন মা দেখেন। অর্থাৎ একটি নিরাপদ বাংলাদেশ আমরা গড়ে তুলতে চাই। যে বাংলাদেশে একজন মানুষ নিরাপদে ঘর থেকে বের হতে পারে ও ঘরে ফিরে আসতে পারে।
তিনি আরও বলেন, ৭১-এ দেশের মানুষ যেমন স্বাধীনতা অর্জন করেছিল, ২০২৪ সালে তেমন সর্বস্তরের মানুষ, সবাই মিলে এ দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বকে রক্ষা করেছিল। আজ বাংলাদেশের মানুষ কথা বলার অধিকার ফিরে পেতে চায়। তারা তাদের গণতন্ত্রের অধিকার ফিরে পেতে চায়।
What's Your Reaction?