এমবাপ্পের রেকর্ড ভাঙার পর নিষিদ্ধ হলেন ইয়ামাল

লামিন ইয়ামাল আবারও চলে এলেন আলোচনায়। মঙ্গলবার চ্যাম্পিয়নস লিগে আইনট্রাখট ফ্র্যাঙ্কফুর্টের বিপক্ষে তিনি ভেঙে দিয়েছেন কিলিয়ান এমবাপ্পের রেকর্ড। তবে রাতটা এরপরও পুরোপুরি আনন্দে কাটেনি তার। এই ম্যাচ শেষে যে এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞাও পেয়ে গেছেন কাতালান এই তারকা। বার্সেলোনার ২-১ গোলের জয়ের ম্যাচে তিনি অবশ্য গোল পাননি, গোল করিয়েছেন জুলস কুন্দেকে দিয়ে। আর তাতেই রেকর্ডটা ভেঙে দিয়েছেন তিনি। ১৮ বছর বা তার কম বয়সী খেলোয়াড়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি গোলে অবদান রাখার রেকর্ডের মালিক এখন তিনি। এ ক্ষেত্রে তিনি ছাড়িয়ে গেলেন এমবাপ্পেকে। ইয়ামাল বার্সার হয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগে এখন পর্যন্ত ১৪ গোলে অবদান রেখেছেন। এর মধ্যে আছে সাত গোল এবং সাত অ্যাসিস্ট। এমবাপ্পের ছিল মোট ১৩ (দশ গোল, তিন অ্যাসিস্ট)। ইয়ামালের বয়স ১৮ হলেও ১৯ বছর পূর্ণ করতে এখনো কয়েক মাস বাকি, তাই আরও বেশ কিছু ম্যাচে তার রেকর্ড বাড়ানোর সুযোগ আছে। মঙ্গলবার রাতে ক্যম্প ন্যুতে বার্সেলোনা কঠিন লড়াইয়ের পর জিতেছে। শুরুতে আনসগার নাউফের গোলে পিছিয়ে যায় দলটি। বিরতির পর দুই গোল করে ম্যাচ ঘুরিয়ে দেন কুন্দে। তার দুই গোলেই সহায়তা করেন মার্কাস রাশফোর্ড ও ইয়ামাল। তবে পরের

এমবাপ্পের রেকর্ড ভাঙার পর নিষিদ্ধ হলেন ইয়ামাল

লামিন ইয়ামাল আবারও চলে এলেন আলোচনায়। মঙ্গলবার চ্যাম্পিয়নস লিগে আইনট্রাখট ফ্র্যাঙ্কফুর্টের বিপক্ষে তিনি ভেঙে দিয়েছেন কিলিয়ান এমবাপ্পের রেকর্ড। তবে রাতটা এরপরও পুরোপুরি আনন্দে কাটেনি তার। এই ম্যাচ শেষে যে এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞাও পেয়ে গেছেন কাতালান এই তারকা।

বার্সেলোনার ২-১ গোলের জয়ের ম্যাচে তিনি অবশ্য গোল পাননি, গোল করিয়েছেন জুলস কুন্দেকে দিয়ে। আর তাতেই রেকর্ডটা ভেঙে দিয়েছেন তিনি। ১৮ বছর বা তার কম বয়সী খেলোয়াড়দের মধ্যে সবচেয়ে বেশি গোলে অবদান রাখার রেকর্ডের মালিক এখন তিনি। এ ক্ষেত্রে তিনি ছাড়িয়ে গেলেন এমবাপ্পেকে।

ইয়ামাল বার্সার হয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগে এখন পর্যন্ত ১৪ গোলে অবদান রেখেছেন। এর মধ্যে আছে সাত গোল এবং সাত অ্যাসিস্ট। এমবাপ্পের ছিল মোট ১৩ (দশ গোল, তিন অ্যাসিস্ট)। ইয়ামালের বয়স ১৮ হলেও ১৯ বছর পূর্ণ করতে এখনো কয়েক মাস বাকি, তাই আরও বেশ কিছু ম্যাচে তার রেকর্ড বাড়ানোর সুযোগ আছে।

মঙ্গলবার রাতে ক্যম্প ন্যুতে বার্সেলোনা কঠিন লড়াইয়ের পর জিতেছে। শুরুতে আনসগার নাউফের গোলে পিছিয়ে যায় দলটি। বিরতির পর দুই গোল করে ম্যাচ ঘুরিয়ে দেন কুন্দে। তার দুই গোলেই সহায়তা করেন মার্কাস রাশফোর্ড ও ইয়ামাল।

তবে পরের ম্যাচে বার্সাকে পাওয়া যাবে না ইয়ামালকে। এই ম্যাচে তিনি টুর্নামেন্টের তৃতীয় হলুদ কার্ড দেখেছেন। নিয়ম অনুযায়ী তাকে এক ম্যাচ নিষিদ্ধ থাকতে হবে। জানুয়ারিতে স্লাভিয়া প্রাহার বিপক্ষে বার্সার ইউরোপিয়ান ম্যাচটি তাকে সাইডলাইনে বসে দেখতে হবে।

ইয়ামাল ম্যাচের শেষদিকে বদলি হয়ে মাঠ ছাড়েন। এ সিদ্ধান্তে তিনি কিছুটা হতাশ ছিলেন বলেই জানিয়েছেন কোচ হানসি ফ্লিক। তিনি বলেন, ‘লামিন একটু হতাশ ছিল যখন তাকে উঠিয়ে নেওয়া হলো। কিন্তু তার একটি হলুদ কার্ড ছিল, সঙ্গে আমাদেরও সতেজ পায়ের দরকার ছিল। এই তিন পয়েন্ট খুব গুরুত্বপূর্ণ। আমরা ম্যাচ নিয়ন্ত্রণ করেছি। ওরা খুব নিচে নেমে রক্ষণ করছিল। এখন আমাদের নিজেদের ওপরই মনোযোগ দিতে হবে এবং আরও ছয় পয়েন্ট তুলতে হবে।’

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow