এলাকার বৃহত্তর স্বার্থে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ৩ আসন থেকে সরে দাঁড়ালেন সাইফুল আলম সরকার
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০২৬ ইং এর জাতীয় ঐক্য জোট থেকে মনোনীত প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ৩ আসন থেকে সরে দাঁড়ালেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কৃতি সন্তান মো: সাইফুল আলম সরকার। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) এক জরুরি নির্বাচনী সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এবং মিডিয়ায় লাইভ এর মাধ্যমে নিজের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নেন। দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় গণসংযোগ, সাধারণ মানুষের সেবা এবং জনগণের কাতারে থাকলেও নিজেকে প্রস্তুত করেছিলেন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২০২৬ইং এ অংশগ্রহণ করবেন। সেই লক্ষ্যে জাতীয় ঐক্য জোট থেকে মনোনয়নপত্র নিয়েছিলেন। সারাদেশে গণজাগরণ এবং পত্রপত্রিকা ও টেলিভিশনে প্রচার হওয়ার পরেও ২৯ শে ডিসেম্বর ২০২৫ইং সকালে প্রেসক্লাবে এক লাইভের মাধ্যমে জাতীয় ঐক্য জোট থেকে মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কৃতি সন্তান সাইফুল আলম সরকার। পরবর্তীতে তিনি উপস্থিত সাংবাদিকদের সামনে সংবাদ সম্মেলন করে বিবৃতি প্রদান করেন। তিনি বলেন, দেশপ্রেম এবং দেশের বৃহত্তর স্বার্থে তিনি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন। আমি হয়তো এমপি হবেন, কিন্তু বর্তমানে ব্রাহ্মণবাড়িয়া যে প্রার্থীরা রয়েছেন তারা মন্
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০২৬ ইং এর জাতীয় ঐক্য জোট থেকে মনোনীত প্রার্থীতা প্রত্যাহার করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ৩ আসন থেকে সরে দাঁড়ালেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কৃতি সন্তান মো: সাইফুল আলম সরকার। আজ মঙ্গলবার (৩০ ডিসেম্বর) এক জরুরি নির্বাচনী সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এবং মিডিয়ায় লাইভ এর মাধ্যমে নিজের প্রার্থিতা প্রত্যাহার করে নেন।
দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় গণসংযোগ, সাধারণ মানুষের সেবা এবং জনগণের কাতারে থাকলেও নিজেকে প্রস্তুত করেছিলেন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২০২৬ইং এ অংশগ্রহণ করবেন। সেই লক্ষ্যে জাতীয় ঐক্য জোট থেকে মনোনয়নপত্র নিয়েছিলেন। সারাদেশে গণজাগরণ এবং পত্রপত্রিকা ও টেলিভিশনে প্রচার হওয়ার পরেও ২৯ শে ডিসেম্বর ২০২৫ইং সকালে প্রেসক্লাবে এক লাইভের মাধ্যমে জাতীয় ঐক্য জোট থেকে মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কৃতি সন্তান সাইফুল আলম সরকার। পরবর্তীতে তিনি উপস্থিত সাংবাদিকদের সামনে সংবাদ সম্মেলন করে বিবৃতি প্রদান করেন।
তিনি বলেন, দেশপ্রেম এবং দেশের বৃহত্তর স্বার্থে তিনি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন। আমি হয়তো এমপি হবেন, কিন্তু বর্তমানে ব্রাহ্মণবাড়িয়া যে প্রার্থীরা রয়েছেন তারা মন্ত্রী হওয়ার যোগ্যতা রাখেন। এই আসন থেকে যদি একজন মন্ত্রী হয়ে আসেন তাহলে তার এলাকার অবকাঠামো দিক থেকে আরও উন্নয়ন হবে এবং এলাকার মানুষ বেশি উপকৃত হবে। ভবিষ্যতে তিনি এই আসন থেকে নির্বাচনে লড়বেন। তাই সকল এলাকার ভোটারের প্রতি এবং জনগণের প্রতি শ্রদ্ধা এবং ভালোবাসা রেখে এবার তিনি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াবেন।
তিনি আশা প্রকাশ করেন এই আসন থেকে একজন যোগ্য প্রার্থী দেশ সেবায় অংশগ্রহণ করবেন। সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, "দক্ষ ও বয়োজ্যেষ্ঠ প্রার্থীকে সম্মান জানাতে আমি সরে দাঁড়ালাম। আমি চাই একজন যোগ যোগ্য এবং দক্ষ প্রার্থী এমপি হয়ে আসুক এবং একটি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নিক। ফলশ্রুতিতে আমাদের এলাকার সাধারণ ভোটাররা এবং নাগরিকরা যা চান সেগুলো বাস্তবায়ন করুক"।
সাইফুল আলম সরকার জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স করার পর থেকেই ব্রাহ্মণবাড়িয়া সহ বিভিন্ন এলাকায় বিভিন্ন সামাজিক এবং রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছেন। তিনি বাংলাদেশ যুবসমাজের প্রতিষ্ঠাতা এবং সভাপতি। দেশের বিশিষ্ট এই সাংবাদিক তার কর্ম ক্ষেত্রে সাফল্যের স্বাক্ষর রেখে চলছে। তিনি ন্যাশনাল জার্নালিস্ট এন্ড মিডিয়া অ্যাসোসিয়েশন এর প্রতিষ্ঠাতা ও সভাপতি।
এছাড়া তিনি গ্রাম নলগড়িয়া এলাকার নলগড়িয়া ফাউন্ডেশনেরও সভাপতি। দেশ এবং এলাকার বৃহত্তর স্বার্থে তিনি নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছেন। তবে আগামী নির্বাচনে তিনি আবারও মনোনয়ন নিয়ে একজন নির্বাচিত এমপি হওয়ার আশা প্রকাশ করেন। সবশেষে তিনি এলাকাবাসীর সকলের দোয়া ও শুভকামনা করেন এবং নিজের জন্য দোয়া চান।
What's Your Reaction?