কক্সবাজারের সাবেক এমপি আশেকের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা অনুমোদন
কক্সবাজার-২ (মহেশখালী-কুতুবদিয়া) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) আশেক উল্লাহ রফিকের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়-বহির্ভূত সম্পদ ও সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগে মামলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। একই সঙ্গে তার স্ত্রী সাহেদা নাসরীনের নামে ৫৭ কোটি ৫২ লাখ টাকার জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদের প্রমাণ পাওয়ায় তাকে সম্পদ বিবরণী দাখিলের নোটিশ দিয়েছে দুদক। বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সংস্থাটির মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন মামলা অনুমোদনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। দুদকের অভিযোগে বলা হয়, আশেক উল্লাহর নামে মোট ৬ কোটি ২৭ লাখ ২৭ হাজার টাকার সম্পদ পাওয়া যায়। যার মধ্যে বৈধ উৎস পাওয়া গেছে ২ কোটি ৩৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা। ফলে ৩ কোটি ৯২ লাখ ৭৭ হাজার টাকা অবৈধ সম্পদ হিসেবে চিহ্নিত হয়। এছাড়া ১৪টি ব্যাংক হিসাবে তার মোট লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি ৪৬ লাখ টাকা, এই লেনদেনকে দুদক সন্দেহজনক বলছে। আশেক উল্লাহ রফিকের বিরুদ্ধে দুদক আইন ২০০৪-এর ২৭(১), দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন ১৯৪৭-এর ৫(২) এবং মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২-এর ৪(২)/৪(৩) ধারায় মামলা অনুমোদন করা হয়েছে। এসএম/এমএমকে/জেআইএম
কক্সবাজার-২ (মহেশখালী-কুতুবদিয়া) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) আশেক উল্লাহ রফিকের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়-বহির্ভূত সম্পদ ও সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগে মামলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। একই সঙ্গে তার স্ত্রী সাহেদা নাসরীনের নামে ৫৭ কোটি ৫২ লাখ টাকার জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ সম্পদের প্রমাণ পাওয়ায় তাকে সম্পদ বিবরণী দাখিলের নোটিশ দিয়েছে দুদক।
বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সংস্থাটির মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন মামলা অনুমোদনের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
দুদকের অভিযোগে বলা হয়, আশেক উল্লাহর নামে মোট ৬ কোটি ২৭ লাখ ২৭ হাজার টাকার সম্পদ পাওয়া যায়। যার মধ্যে বৈধ উৎস পাওয়া গেছে ২ কোটি ৩৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা। ফলে ৩ কোটি ৯২ লাখ ৭৭ হাজার টাকা অবৈধ সম্পদ হিসেবে চিহ্নিত হয়। এছাড়া ১৪টি ব্যাংক হিসাবে তার মোট লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি ৪৬ লাখ টাকা, এই লেনদেনকে দুদক সন্দেহজনক বলছে।
আশেক উল্লাহ রফিকের বিরুদ্ধে দুদক আইন ২০০৪-এর ২৭(১), দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন ১৯৪৭-এর ৫(২) এবং মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২-এর ৪(২)/৪(৩) ধারায় মামলা অনুমোদন করা হয়েছে।
এসএম/এমএমকে/জেআইএম
What's Your Reaction?