কাজী জাফর উল্যাহর আয়কর নথি সিআইডিকে দেওয়ার নির্দেশ
নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্যাহ ও তার পরিবারের সদস্যদের আয়কর বিবরণী পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) সরবরাহের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) সিআইডির আবেদনের পর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. সাব্বির ফয়েজ শুনানি নিয়ে কর অঞ্চল-৮ কে এই নির্দেশ দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী রিয়াজ হোসেন। সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিটের এসআই দীপ্তা রায় আবেদনে জানান, কাজী জাফর উল্যাহ, তার স্ত্রী, দুই ছেলে এবং মেয়ের বিরুদ্ধে প্রতারণা, জালিয়াতি, চাঁদাবাজি ও মানি লন্ডারিংয়ের মাধ্যমে বিপুল সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে। এছাড়া ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ড, যুক্তরাজ্য ও দুবাইসহ বিভিন্ন দেশে অর্থ পাচারের সন্দেহেও তাদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান চলছে। সুষ্ঠু তদন্তের জন্য ২০০৮ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত আয়কর নথিপত্র সংগ্রহ জরুরি বলে আবেদনটিতে উল্লেখ করা হয়। আওয়ামী সরকারের পতনের পর গত বছরের ১৮ সেপ্টেম্বর রাতে গুলশানের বাসা থেকে কাজী জাফর উল্যাহকে গ্রেফতার করে পুলিশ। গ্রেফতারের পর অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে ঢামেক ও পরে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসা শেষে ২২ সেপ
নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্যাহ ও তার পরিবারের সদস্যদের আয়কর বিবরণী পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগকে (সিআইডি) সরবরাহের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) সিআইডির আবেদনের পর ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মো. সাব্বির ফয়েজ শুনানি নিয়ে কর অঞ্চল-৮ কে এই নির্দেশ দেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী রিয়াজ হোসেন।
সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইউনিটের এসআই দীপ্তা রায় আবেদনে জানান, কাজী জাফর উল্যাহ, তার স্ত্রী, দুই ছেলে এবং মেয়ের বিরুদ্ধে প্রতারণা, জালিয়াতি, চাঁদাবাজি ও মানি লন্ডারিংয়ের মাধ্যমে বিপুল সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে। এছাড়া ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ড, যুক্তরাজ্য ও দুবাইসহ বিভিন্ন দেশে অর্থ পাচারের সন্দেহেও তাদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান চলছে। সুষ্ঠু তদন্তের জন্য ২০০৮ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত আয়কর নথিপত্র সংগ্রহ জরুরি বলে আবেদনটিতে উল্লেখ করা হয়।
আওয়ামী সরকারের পতনের পর গত বছরের ১৮ সেপ্টেম্বর রাতে গুলশানের বাসা থেকে কাজী জাফর উল্যাহকে গ্রেফতার করে পুলিশ। গ্রেফতারের পর অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে ঢামেক ও পরে জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসা শেষে ২২ সেপ্টেম্বর আদালতে হাজির করা হলে পল্টন থানার মামলায় তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেওয়া হয়। তখন থেকে তিনি কারাগারেই রয়েছেন।
এমডিএএ/এএমএ/এএসএম
What's Your Reaction?