কামড়ের পর জীবিত রাসেল ভাইপার নিয়ে হাসপাতালে কৃষক

রাজবাড়ীর পাংশায় বিষধর রাসেল ভাইপার ছোবল দেয় মো. হেলাল বিশ্বাস (৩৫) নামের এক কৃষককে। পরে সাপটিকে জীবিত ধরে একটি বয়ামে ভরে হাসপাতালে নিয়ে আসেন তিনি। শুক্রবার ( ২৮ নভেম্বর) সকালে উপজেলার হাবাসপুরের শাহ মীরপুর পদ্মার চরে এই ঘটনা ঘটে। কৃষক হেলাল বিশ্বাস শাহ মীরপুর গ্রামের বাসিন্দা। জানা গেছে, সকালে পদ্মা নদীর চরে ধানের ক্ষেতে কাজ করার সময় কৃষক হেলাল বিশ্বাসে‌ পায়ে ছোবল দেয় একটি সাপ। পরে আশপাশে থাকা অন্য কৃষকরা একত্রিত হয়ে সাপটি ধরে এক‌টি প্লাস্টিকের বয়ামে ভরে দ্রুত তাকে পাংশা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসেন। হাসপাতালে আসার পর জানা যায়, সাপ‌টি বিষধর রাসেল ভাইপার। সাপে কাটা কৃষকের চাচাতো ভাই বাদশা বিশ্বাস বলেন, খবর পেয়ে দ্রুত তা‌কে পাংশা হাসপাতালে নিয়ে আসি। বর্তমানে তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছে। ডাক্তাররা নিয়‌মিত রোগীর খোঁজ-খবর রাখছে। পাংশা উপ‌জেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. এবাদত হোসেন বলেন, সাপটি দ্রুত শনাক্ত করতে পারার কারণে আমাদের চি‌কিৎসা দিতে সহজ হয়েছে। তার ‌চি‌কিৎসা চলছে এবং তার অবস্থা এখন আশঙ্কামুক্ত। রুবেলুর রহমান/কেএইচকে/জিকেএস

কামড়ের পর জীবিত রাসেল ভাইপার নিয়ে হাসপাতালে কৃষক

রাজবাড়ীর পাংশায় বিষধর রাসেল ভাইপার ছোবল দেয় মো. হেলাল বিশ্বাস (৩৫) নামের এক কৃষককে। পরে সাপটিকে জীবিত ধরে একটি বয়ামে ভরে হাসপাতালে নিয়ে আসেন তিনি।

শুক্রবার ( ২৮ নভেম্বর) সকালে উপজেলার হাবাসপুরের শাহ মীরপুর পদ্মার চরে এই ঘটনা ঘটে। কৃষক হেলাল বিশ্বাস শাহ মীরপুর গ্রামের বাসিন্দা।

জানা গেছে, সকালে পদ্মা নদীর চরে ধানের ক্ষেতে কাজ করার সময় কৃষক হেলাল বিশ্বাসে‌ পায়ে ছোবল দেয় একটি সাপ। পরে আশপাশে থাকা অন্য কৃষকরা একত্রিত হয়ে সাপটি ধরে এক‌টি প্লাস্টিকের বয়ামে ভরে দ্রুত তাকে পাংশা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসেন। হাসপাতালে আসার পর জানা যায়, সাপ‌টি বিষধর রাসেল ভাইপার।

কামড়ের পর জীবিত রাসেল ভাইপার নিয়ে হাসপাতালে কৃষক

সাপে কাটা কৃষকের চাচাতো ভাই বাদশা বিশ্বাস বলেন, খবর পেয়ে দ্রুত তা‌কে পাংশা হাসপাতালে নিয়ে আসি। বর্তমানে তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রয়েছে। ডাক্তাররা নিয়‌মিত রোগীর খোঁজ-খবর রাখছে।

পাংশা উপ‌জেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. এবাদত হোসেন বলেন, সাপটি দ্রুত শনাক্ত করতে পারার কারণে আমাদের চি‌কিৎসা দিতে সহজ হয়েছে। তার ‌চি‌কিৎসা চলছে এবং তার অবস্থা এখন আশঙ্কামুক্ত।

রুবেলুর রহমান/কেএইচকে/জিকেএস

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow