কারাগারেই পড়াশোনা করতে চান সাবেক এমপি, দিতে চান অনার্স পরীক্ষা
সাবেক নারী এমপি ও আওয়ামী লীগ নেত্রী সাবিনা আক্তার তুহিন কারাগারে বসে পরীক্ষা দিতে ও পড়াশোনা করার জন্য বই পাঠানোর আবেদন করেছেন। মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জি এম ফারহান ইশতিয়াকের আদালতে তার পক্ষে আইনজীবী মোরশেদ হোসেন শাহীন এই আবেদন করেন। আদালত শুনানি শেষে বই পাঠানোর আবেদন মঞ্জুর করেছেন। অ্যাডভোকেট মোরশেদ হোসেন শাহীন জানিয়েছেন, সাবিনা আক্তার তুহিন বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অনার্সের ছাত্রী। কারাবন্দি অবস্থাতেই তিনি আসন্ন পরীক্ষা দিতে যাচ্ছেন, তাই পড়াশোনার জন্য বই সরবরাহের প্রয়োজন ছিল। তুহিনকে গত ২৩ জুন রাতে ঢাকার নবাবগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি এখন পর্যন্ত পাঁচটি মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছেন। মামলাগুলোর মধ্যে রয়েছে হত্যা, হত্যাচেষ্টা, রাষ্ট্রদ্রোহ ও সন্ত্রাসবিরোধী আইন সংক্রান্ত অভিযোগ। সাবিনা আক্তার দশম জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত নারী আসন-৩৫ থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্য (এমপি) ছিলেন। তবে একাদশ জাতীয় নির্বাচনে ঢাকা-১৪ আসন থেকে আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন চেয়েও পাননি যুব মহিলা লীগের এই নেত্রী। পরে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন। সবশেষ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আবারো আওয়া
সাবেক নারী এমপি ও আওয়ামী লীগ নেত্রী সাবিনা আক্তার তুহিন কারাগারে বসে পরীক্ষা দিতে ও পড়াশোনা করার জন্য বই পাঠানোর আবেদন করেছেন। মঙ্গলবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জি এম ফারহান ইশতিয়াকের আদালতে তার পক্ষে আইনজীবী মোরশেদ হোসেন শাহীন এই আবেদন করেন। আদালত শুনানি শেষে বই পাঠানোর আবেদন মঞ্জুর করেছেন।
অ্যাডভোকেট মোরশেদ হোসেন শাহীন জানিয়েছেন, সাবিনা আক্তার তুহিন বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অনার্সের ছাত্রী। কারাবন্দি অবস্থাতেই তিনি আসন্ন পরীক্ষা দিতে যাচ্ছেন, তাই পড়াশোনার জন্য বই সরবরাহের প্রয়োজন ছিল।
তুহিনকে গত ২৩ জুন রাতে ঢাকার নবাবগঞ্জ থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি এখন পর্যন্ত পাঁচটি মামলায় গ্রেপ্তার হয়েছেন। মামলাগুলোর মধ্যে রয়েছে হত্যা, হত্যাচেষ্টা, রাষ্ট্রদ্রোহ ও সন্ত্রাসবিরোধী আইন সংক্রান্ত অভিযোগ।
সাবিনা আক্তার দশম জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত নারী আসন-৩৫ থেকে নির্বাচিত সংসদ সদস্য (এমপি) ছিলেন। তবে একাদশ জাতীয় নির্বাচনে ঢাকা-১৪ আসন থেকে আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন চেয়েও পাননি যুব মহিলা লীগের এই নেত্রী। পরে রাজনীতি ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন। সবশেষ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আবারো আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চেয়ে ব্যর্থ হন তুহিন। পরে ঢাকা-১৪ আসনে যুবলীগ নেতা মাইনুল হোসেন খান নিখিলের প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হন তিনি। গত বছর ৫ই আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকে এই নেত্রী লোকচক্ষুর আড়ালে চলে যান।
What's Your Reaction?