কাশিমপুর থেকে ২৬ বছর পর পাকিস্তানি নাগরিকের মুক্তি  

গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে রইস খান নামে এক পাকিস্তানি নাগরিক মুক্তি পেয়েছেন।  বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার সময় কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার পার্ট-২ থেকে তিনি মুক্তি পান। পরে দুপুর দেড়টার সময় লাল রঙের গাড়িতে করে মূল ফটক দিয়ে বের হয়ে যান তিনি।  কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এর সিনিয়র জেল সুপার মো. আল মামুন কালবেলাকে তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন।  রইস খান পাকিস্তানের করাচি জেলার গুলজার হিজরি থানার দিন মোহাম্মদের ছেলে। তিনি মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে রমনা থানার করা মামলায় কারাভোগ করছিলেন।  কারাগার সূত্রে জানা যায়, ১৯৯৯ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে তিনি কারাভোগ করছিলেন। পরে ২০০৫ সালের ৭ জুলাই তার সাজা হয়। চলতি বছরের ২৪ সেপ্টেম্বর তার সাজার মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়। দীর্ঘদিন ধরে মুক্তিপ্রাপ্ত বন্দি হিসেবে তিনি কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এ আটক ছিলেন।  এ বিষয়ে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এর সিনিয়র জেল সুপার মো. আল মামুন জানান, দীর্ঘদিন ধরে মুক্তিপ্রাপ্ত বন্দি হিসেবে তিনি কারাগার-২ এ আটক ছিলেন। বৃহস্পতিবার দুপুর সাড়ে ১২টার সময় বিশেষ শাখার প্রতিনিধির উপস্থিতি

কাশিমপুর থেকে ২৬ বছর পর পাকিস্তানি নাগরিকের মুক্তি  

গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে রইস খান নামে এক পাকিস্তানি নাগরিক মুক্তি পেয়েছেন। 

বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার সময় কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার পার্ট-২ থেকে তিনি মুক্তি পান। পরে দুপুর দেড়টার সময় লাল রঙের গাড়িতে করে মূল ফটক দিয়ে বের হয়ে যান তিনি। 

কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এর সিনিয়র জেল সুপার মো. আল মামুন কালবেলাকে তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন। 

রইস খান পাকিস্তানের করাচি জেলার গুলজার হিজরি থানার দিন মোহাম্মদের ছেলে। তিনি মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে রমনা থানার করা মামলায় কারাভোগ করছিলেন। 

কারাগার সূত্রে জানা যায়, ১৯৯৯ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে তিনি কারাভোগ করছিলেন। পরে ২০০৫ সালের ৭ জুলাই তার সাজা হয়। চলতি বছরের ২৪ সেপ্টেম্বর তার সাজার মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়। দীর্ঘদিন ধরে মুক্তিপ্রাপ্ত বন্দি হিসেবে তিনি কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এ আটক ছিলেন। 

এ বিষয়ে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এর সিনিয়র জেল সুপার মো. আল মামুন জানান, দীর্ঘদিন ধরে মুক্তিপ্রাপ্ত বন্দি হিসেবে তিনি কারাগার-২ এ আটক ছিলেন। বৃহস্পতিবার দুপুর সাড়ে ১২টার সময় বিশেষ শাখার প্রতিনিধির উপস্থিতিতে দূতাবাসের প্রতিনিধিদের নিকট তাকে হস্তান্তর করা হয়।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow